তালিবান বাহিনী
পঞ্জশির ও তার আশপাশের এলাকায় গণহত্যা চালাচ্ছে তালিবান। তল্লাশি চালানোর নামে পঞ্জশিরের তরুণদের ধরে ধরে খুন করছে তারা। বাইরের দেশের কাছে সাহায্য চেয়ে এমনই সব টুইট করছেন নর্দান অ্যালায়েন্স (উত্তরের জোট)-এর সদস্যরা।
দু’দিন আগে তালিবান নেতৃত্বের তরফে দাবি করা হয় যে পঞ্জশির দখল নিয়েছে তারা। আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর মেলে, উত্তরের জোটের অন্যতম নেতা আহমেদ মাসুদের বাড়িতেও হামলা চালিয়েছে তালিবরা। তালিবান সূত্রের তরফে এও দাবি করা হয়, পঞ্জশির তালিবানের দখলে আসার পর উত্তরের জোটের আর এক নেতা তথা অধুনা প্রাক্তন গনি সরকারের ভাইস প্রেসিডেন্ট আমরুল্লা সালেহ্ ওই উপত্যকা ছেড়ে তাজিকিস্তানে আশ্রয় নিয়েছেন। যদিও পাল্টা দাবি করে জোটের পক্ষ থেকে বলা হয়, পঞ্জশিরের ৬০ শতাংশ এলাকা এখনও তাদের দখলেই রয়েছে।
ঘন ঘন তালিবানি হামলার শিকার হয়ে বিভিন্ন দেশের কাছে সাহায্য চেয়েছেন মাসুদ-সহ জোটের অন্যান্য সদস্যরা। পঞ্জশিরে মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটা সত্ত্বেও কেন বাকি বিশ্ব তাদের সাহায্যে এগিয়ে আসছে না, প্রশ্ন তুলে দুঃখ প্রকাশ করেছেন অনেকে। জোটের সদস্যরা টুইটারে জানাচ্ছেন, ‘বিগত কয়েক দিনের তালিবানি গণহত্যার জেরে পঞ্জশিরের একশোর বেশি পরিবার ঘরছাড়া। তল্লাশি চালানোর নামে গ্রামে গ্রামে ঢুকে সাধারণ মানুষের উপর অকথ্য অত্যাচার চালাচ্ছে তালিব যোদ্ধারা। খুন করা হচ্ছে তরুণদের। কিন্তু স্বাধীনতার লক্ষ্যে আমরা লড়েই যাব। বিশ্বের বাকি দেশগুলি কেন চুপ করে বসে আছে এই সময়ে? তালিবানের এই নৃশংসতা দেখেও কারও কি টনক নড়ছে না?’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy