বিএনপির সদর দফতর ঘিরে পুলিশ। ছবি: এএফপি।
রবিবার থেকে শুরু হওয়া অবরোধ কর্মসূচির মধ্যেই তালা পড়ল বাংলাদেশের প্রধান বিরোধী দল বাংলাদেশ ন্যাশনালিস্ট পার্টি (বিএনপি)-র সদর দফতরে। এই ঘটনার জেরে সোমবার রাজধানী ঢাকায় নতুন করে উত্তেজনা তৈরি হয়েছে। অশান্তি ঠেকাতে বিএনপির সদর দফতর ঘিরে রেখেছে বিশাল পুলিশ বাহিনী।
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার দল বিএনপি ইতিমধ্যেই জানিয়ে দিয়েছে, আওয়ামী লিগ নেত্রী তথা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কোনও সরকারের তত্ত্বাবধানে জাতীয় সংসদের নির্বাচন হলে তারা অংশ নেবে না। ‘নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক’ সরকারের ব্যবস্থাপনায় নির্বাচনের দাবিতে সমমনস্ক দলগুলিকে নিয়ে ধারাবাহিক আন্দোলন কর্মসূচি পালন করছে বিএনপি। ‘বাম ও গণতান্ত্রিক জোট’-এর তরফেও একই দাবি তোলা হয়েছে। গত রবিবার থেকে ৪৮ ঘণ্টার অবরোধ কর্মসূচি পালনের ডাক দিয়েছে বিএনপি। তার মধ্যেই এই ঘটনা।
এই পরিস্থিতিতে ঢাকার পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান জানিয়েছেন, পুলিশ বিএনপির নয়া পল্টনের সদর দফতরে তালা দেয়নি। তাঁর দাবি, বিএনপি নেতা-কর্মীদের একাংশই এ কাজ করেছে। প্রসঙ্গত, অক্টোবরের শেষপর্বে হরতাল কর্মসূচির মধ্যে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগির-সহ প্রথম সারির অনেক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সে সময় বেশ কিছু দিন বন্ধ ছিল দলের সদর দফতর। গত ২১ নভেম্বর আদালত অবমাননার একটি মামলায় বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা তথা দলের ডেপুটি চেয়ারপার্সন হাবিবুর রহমান হাবিবকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
এই পরিস্থিতিতে ঢাকার পুলিশ কমিশনার হাবিবুর রহমান জানিয়েছেন, পুলিশ বিএনপির নয়া পল্টনের সদর দফতরে তালা দেয়নি। তাঁর দাবি, বিএনপি নেতা-কর্মীদের একাংশই এ কাজ করেছে। প্রসঙ্গত, অক্টোবরের শেষপর্বে হরতাল কর্মসূচির মধ্যে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগির-সহ প্রথম সারির অনেক নেতাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। সে সময় বেশ কিছু দিন বন্ধ ছিল দলের সদর দফতর। গত ২১ নভেম্বর আদালত অবমাননার একটি মামলায় বিএনপির চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার রাজনৈতিক উপদেষ্টা তথা দলের ডেপুটি চেয়ারপার্সন হাবিবুর রহমান হাবিবকে গ্রেফতার করা হয়েছিল।
গত ১৫ নভেম্বর বাংলাদেশের প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজি হাবিবুল আউয়াল ঘোষণা করেছিলেন, আগামী ৭ জানুয়ারি বাংলাদেশে জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর বাংলাদেশে জাতীয় সংসদের একাদশতম নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল। সে দেশের সংবিধান অনুযায়ী সংসদের পাঁচ বছরের মেয়াদ শেষের আগের ৯০ দিনের মধ্যে পরবর্তী সংসদ নির্বাচন করতে হয়। চলতি সংসদের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ২০২৪ সালের ২৯ জানুয়ারি। অর্থাৎ এর আগের ৯০ দিনের মধ্যে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচন করাতে হত। সেই সময়সীমা মেনেই ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা করে কমিশন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy