—ফাইল চিত্র।
চলতি অগস্ট মাসে রাষ্ট্রপুঞ্জের নিরাপত্তা পরিষদে সভাপতির ভূমিকায় রয়েছে অস্থায়ী সদস্য ভারত। সেই সূত্রে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী আগামী ৯ তারিখ সমুদ্র-সুরক্ষা ও এই ক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রসঙ্গে নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে সভাপতিত্ব করবেন। উচ্চ পর্যায়ের এই খোলা বৈঠক হবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে। এই প্রথম কোনও ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নিরাপত্তা পরিষদের বৈঠকে সভাপতিত্ব করতে চলেছেন।
বিদেশ মন্ত্রক বৃহস্পতিবার এই কথা জানিয়ে বলেছে, ভারতের সভাপতিত্বে তিনটি বিষয় বেছে নেওয়া হয়েছে। সমুদ্র-সুরক্ষা বাড়ানোর বিষয়টি যার অন্যতম। বাকি দু’টি বিষয় হল, শান্তিরক্ষার অভিযান এবং সন্ত্রাস মোকাবিলা। এ দু’টি বিষয়ে বিদেশমন্ত্রী স্তরে আলোচনা হবে মুখোমুখি। ভার্চুয়াল মাধ্যমে নয়। সমুদ্রপথে চিনের দাদাগিরির চেষ্টা, রাষ্ট্রপুঞ্জের শান্তিরক্ষা কর্মসূচিতে ভারতের বিশেষ ভূমিকা এবং সীমান্তপারের সন্ত্রাস— এই তিন পরিপ্রেক্ষিতেই ভারতের পক্ষে এই বিষয়গুলি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ।
গত মে মাসে চিনের সভাপতিত্বে আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ক্ষেত্রে বহুপাক্ষিকতা নিয়ে আলোচনা হয়েছিল নিরাপত্তা পরিষদে। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখায় বেজিংয়ের ভূমিকার প্রতিবাদে বিদেশমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর সেই বৈঠক বৈঠক করেছিলেন। অগস্টের তিনটি বিষয়ের মধ্যে শান্তিরক্ষা বাদে বাকি দু’টি বিষয়ের সঙ্গে চিনের প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষ যোগ রয়েছে। এগুলি নিয়ে আলোচনার ক্ষেত্রে নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য চিন কী ভূমিকা নেয়, সে দিকে নজর রাখছে নয়াদিল্লি।
উদ্বিগ্ন ভারত: পাকিস্তানের পঞ্জাব প্রদেশের রহিম ইয়ার খান এলাকায় একটি মন্দির ভাঙচুরের ঘটনা সম্প্রতি প্রকাশ্যে এসেছে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করল ভারত। বিদেশ মন্ত্রকের তরফে এ নিয়ে বৃহস্পতিবার একটি বিবৃতি জারি করা হয়েছে। এক শীর্ষ স্থানীয় পাক কূটনীতিককে ডেকে পাঠিয়ে এ বিষয়ে নিজেদের ক্ষোভ জানিয়েছে নয়াদিল্লি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy