বাবার পথেই ছেলে
একই জায়গা। একই কুমির। মাঝে দেড় দশকের ব্যবধান। ১৫ বছর আগে কুমিরের পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাবা। এখন ছেলে। বাবার মতোই পোশাক। বাবার মতোই শরীরী ভাষা। নস্টালজিয়া ফিরিয়ে আনলেন রবার্ট আরউইন। মাত্র দু বছর বয়সে হারিয়েছিলেন বাবাকে। পৃথিবী হারিয়েছিল স্টিভ আরউইনকে। শঙ্করমাছের আক্রমণে প্রাণ হারিয়েছিলেন এই নিখাদ বন্যপ্রাণপ্রেমী। স্টিভপুত্র রবার্ট ফিরিয়ে দিলেন নস্ট্যালজিয়া। ইনস্টাগ্রামে তাঁর ছবি মনে করিয়ে দিল তিনি আদপে বাপ কা বেটা !
বুধবার কুমিরের সঙ্গে নিজের ছবি শেয়ার করেন রবার্ট। পরনে সেই চিড়িয়াখানার কর্মীর পোশাক। ডান হাতে মাংসখণ্ড। তা খাওয়ার জন্য হাঁ করে আছে করালকুম্ভীর, মারে। রবার্টের ছবিটি নেওয়া হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার চিড়িয়াখানায়। ১৯৭০ সালে যা তৈরি করেছিলেন স্টিভের বাবা-মা। এখানে একই ভাবে কুমিরকে খাওয়ানোর সময় ছবি তোলা হয়েছিল স্টিভের, ২০০৪ সালে। সেই পথেই হাঁটলেন তাঁর কিশোরপুত্র।
আরও পড়ুন: গায়ে জড়িয়ে ৬টি পাইথন, মহারানি ব্যস্ত মোবাইলে
আরও পড়ুন : ‘আসবেন না’, ট্রাম্প-টোটকা শরণার্থীদের
সোশ্যাল মিডিয়ায় রবার্টের ছবি দেখে আবেগপ্রবণ নেটিজেনরা। স্বভাবতই সবার মনে পড়ছে স্টিভের কথা। রবার্টকে অভিনন্দন জানানোর পাশাপাশি অনেকেই লিখেছেন তাঁকে দেখে খুশি হবেন স্টিভ। বন্যপ্রাণীঅন্ত প্রাণ মানুষটির অকালমৃত্যুর কারণও ছিল তাঁর প্যাশন। কাজের মধ্যেই শঙ্করমাছের লেজের মারণ-ঝাপটায় লুটিয়ে পড়েছিলেন স্টিভ। রেখে যাওয়া কাজ সম্পূর্ণ করার দায়িত্ব তুলে নিয়েছে তাঁর পরিবার। ছেলে রবার্ট, মেয়ে বিন্দি দু’জনেই বন্যপ্রাণ নিয়ে কাজ করছেন তাঁদের মায়ের সঙ্গে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy