ইন্দোনেশিয়ায় পর্ন ভিডিয়ো তৈরিতে বিভিন্ন রকম নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। ছবি: সংগৃহীত।
দিনের পর দিন মুখ ঢেকে নীল ছবির ভিডিয়ো শুট করছিলেন ইন্দোনেশিয়ার দম্পতি। ভিডিয়ো শুটের সময় মুখোশ পরে থাকার কারণে তদন্তে নেমেও প্রথম দিকে বেশ নাকানিচোবানি খেতে হচ্ছিল গোয়েন্দাদের। তবে শেষমেশ গোয়েন্দাদের অভিনব পন্থার কারণে গ্রেফতার হলেন ওই অভিযুক্ত দম্পতি। কিন্তু কী সেই অভিনব পন্থা? দোষীদের খুঁজে বার করতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ওই পর্ন ভিডিয়ো দেখতে শুরু করেন গোয়েন্দারা। পর্ন ভিডিয়োতে দম্পতিকে না দেখে তাঁরা কোথায় এই ভিডিয়োটি শুট করেছেন এবং ঘরের ভিতরে কী কী আসবাবপত্র রয়েছে, তদন্তকারীরা তা খুঁটিয়ে পর্যবেক্ষণ করতে থাকেন। ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে সেই দম্পতির পর্ন ভিডিয়ো বার বার দেখে অবশেষে একটি হোটেলের সন্ধান পান গোয়েন্দারা। ভিডিয়োর ঘরের সঙ্গে হোটেলের ঘরের ছবি মিলিয়েই গোয়েন্দারা বুঝতে পারেন এই হোটেলেই রমরমিয়ে চলছিল ওই দম্পতির নীল ছবির ব্যবসা। এর পরই তদন্ত করে ওই দম্পতিকে গ্রেফতার করা হয়।
জাকার্তা পুলিশের এক জন মুখপাত্র জানান, অনেক দিন ধরেই এই দম্পতির খোঁজ চালাচ্ছিল পুলিশ। তাঁরা বেশ কিছু দিন ধরেই পর্ন ভিডিয়ো শুট করছিলেন। আর পর্ন ভিডিয়ো বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আপলোড করা হলে মুহূর্তেই ভাইরাল হয়ে যেত।
ইন্দোনেশিয়ায় পর্ন ভিডিয়ো তৈরিতে বিভিন্ন রকম নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। সাম্প্রতিক কালে ইন্দোনেশিয়া, মায়ানমার, কম্বোডিয়া এবং ভিয়েতনামের মতো দেশগুলিতে সরকারের তরফে নাগরিকদের অনলাইনে পোস্ট করা ভিডিয়োর বিষয়বস্তু নিয়েও সতর্ক থাকার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy