প্রতীকী ছবি
সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুকে রাজনৈতিক বিজ্ঞাপন দেওয়া নিয়ে বহু দিন ধরেই বিতর্ক চলছে। অবশেষে চাপের মুখে নিজেদের সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দিল মার্ক জ়াকারবার্গের সংস্থা। সংস্থার দুই শীর্ষ কর্তা এক প্রথম সারির মার্কিন দৈনিককে জানিয়েছেন, আমেরিকায় প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে তাঁরা রাজনৈতিক বিজ্ঞাপনী প্রচার বন্ধ করতে পারেন। তবে গোটা বিষয়টিই আলোচনার স্তরে রয়েছে, চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত এখনই কিছু হয়নি।
রাজনীতিকদের মিথ্যা ভাষণও যাচাই না-করে প্রচার করার অভিযোগ রয়েছে ফেসবুকের বিরুদ্ধে। টুইটার এবং গুগলের মতো সংস্থাও তাদের প্ল্যাটফর্ম রাজনীতিকদের ব্যবহারের জন্য সীমিত করে দিয়েছে। যার জেরে ফেসবুকের উপরে চাপ বাড়াচ্ছিল বিভিন্ন নাগরিক সংগঠন। পুলিশি নিগ্রহে মার্কিন কৃষ্ণাঙ্গ যুবক জর্জ ফ্লয়েডের মৃত্যুর পরে আমেরিকার বিভিন্ন প্রান্ত যখন বর্ণবৈষম্য-বিরোধী আন্দোলনে উত্তাল, তখন ফেসবুকের বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তারা ঘৃণার প্রচারেও বাধা দিচ্ছে না। কোকাকোলা, স্টারবাকসের মতো সংস্থা প্রতিবাদ স্বরূপ ফেসবুকে বিজ্ঞাপন দেওয়া বন্ধের কথা ঘোষণা করেছে। ফলে সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার কথা ভেবেছেন জ়াকারবার্গ।
অন্য দিেক বিভিন্ন প্রদেশে মার্কিন সেনেটের আসন নিয়েও লড়াই চলছে। এই প্রথম তাঁদের প্রতিনিধি হিসেবে ভারতীয় বংশোদ্ভূতকে বাছলেন নিউ জার্সির রিপাবলিকান সমর্থকেরা। উদ্যোগপতি রিক মেহতার নাম রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে সামনে এসেছে। রিকের সঙ্গেই এখন মার্কিন রাজনীতিতে উজ্জ্বল আরও এক ভারতীয় বংশোদ্ভূতের নাম। আগামী মাসে ফ্লরিডায় রিপাবলিকানদের সম্মেলনে প্রতিনিধি হিসেবে ফের নির্বাচিত হয়েছেন সম্পত শিবাঙ্গী। এই নিয়ে পঞ্চম বার। ২৪-২৭ অগস্টের ওই সম্মেলনেই ডোনাল্ড ট্রাম্পের নাম রিপাবলিকান প্রার্থী হিসেবে আনুষ্ঠানিক ভাবে ঘোষিত হওয়ার কথা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy