কলাম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে বিক্ষোভের সূত্রে ধৃত স্নাতক পড়ুয়া মহম্মদ খলিলকে ফেরত পাঠাতে পারে ট্রাম্প প্রশাসন, জানাল অভিবাসন আদালত। আমেরিকার স্থায়ী নাগরিক খলিলকে অবশ্য এই রায়ের বিরুদ্ধে আর্জি দাখিল করার জন্য আগামী ২৩ এপ্রিল পর্যন্ত সময় দেওয়া হয়েছে।
ত্রিশ বছর বয়সি খলিল ২০২৪ সাল থেকে গ্রিন কার্ডধারী। গত বছরই গাজ়ায় যুদ্ধের বিরুদ্ধে বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিবাদে তিনি ছিলেন অন্যতম মুখ। তাঁকে কোনও দুষ্কর্মের ধারায় অভিযুক্ত করা হয়নি। এ ক্ষেত্রে ঠান্ডা যুদ্ধের সময়ের একটি অভিবাসন আইনের উল্লেখ করে বলা হয়েছে, আমেরিকায় খলিলের থাকাটা সে দেশের বিদেশ নীতির পরিপন্থী। বিচারক বলেছেন, সেই দাবি আপাত ভাবে যুক্তিগ্রাহ্য।
শুক্রবারের এই রায়ের পরে খলিল কোর্টে বলেন, “গত বার বলা হয়েছিল— কোর্টের কাছে মৌলিক অধিকার ও সুবিচারের থেকে কোনও কিছুই বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়। আজ এবং এই পুরো প্রক্রিয়াটায় এই দুই নীতির কোনওটাই ছিল না। সেই কারণেই ট্রাম্প প্রশাসন আমাকে এই আদালতে পাঠিয়েছে, পরিবারের থেকে হাজার মাইল দূরে।” সংবাদ সংস্থা
(এই প্রতিবেদনটি আনন্দবাজার পত্রিকার মুদ্রিত সংস্করণ থেকে নেওয়া হয়েছে)