হংকং সীমান্তে শেনঝেনের এক স্টেডিয়ামের সামরিক ট্রাকের সারি। ছবি: এএফপি।
হাজারে হাজারে এসে পড়েছে তারা।
হংকং সীমান্তে লাল পতাকা উড়িয়ে পর পর ট্রাকে বৃহস্পতিবার ঢুকে পড়লেন চিনা সেনা অফিসারেরা। সংবাদ সংস্থা এএফপি-র সাংবাদিক জানিয়েছেন, তিনি ওই চিনা অফিসারদের কুচকাওয়াজ করতে দেখেছেন। হংকং সীমান্তে শেনঝেনের এক স্টেডিয়ামের ভিতরে ঢুকেছে সামরিক ট্রাক। কয়েক দিন ধরেই উদ্বেগ বাড়ছিল। ক্রমশ সেটা আরও জোরালো হচ্ছে— হংকংয়ে দশ সপ্তাহের অশান্তি শেষ করতে চিন এ বার হেস্তনেস্ত কিছু একটা করবেই। গত সপ্তাহ থেকেই সে তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছে।
ওই স্টেডিয়ামটি হংকং থেকে সাত কিলোমিটার দূরে। চিনের সরকারি দৈনিক, গ্লোবাল টাইমসের প্রধান সম্পাদক বলেছেন, ‘‘ওরা (গণতন্ত্রকামী বিক্ষোভকারীরা) যদি খাদের কিনারা থেকেও ফিরতে না চায় এবং পরিস্থিতিকে আরও জটিল করে তোলে, তা হলে হংকংয়ে যে কোনও মুহূর্তে (চিনা) রাষ্ট্র হস্তক্ষেপ করবে।’’
১৯৯৭ সালে ব্রিটেনের কাছ থেকে হংকং হস্তান্তরের পর চিনা সেনা এখানে হস্তক্ষেপ করেনি কখনও। কিন্তু বিক্ষোভ নিয়ন্ত্রণে হংকংয়ের সরকারের ডাক পেলে তারা সেটা করতেই পারে বলে দাবি। আর সে পথ প্রশস্ত করতে ইতিমধ্যেই দু’বার হংকংয়ের বিক্ষোভে সন্ত্রাসের যোগ দেখানোর চেষ্টা করেছে বেজিং প্রশাসন। এক বিশেষজ্ঞের মতে, হংকংয়ের চিনপন্থী সরকার সেনা ডেকে এক দিকে বিশ্বের কাছে শক্তিপ্রদর্শন করছে ও অন্য দিকে বিক্ষোভকারীদের বোঝাতে চাইছে, আর বেশি এগোলে ভুগতে হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy