‘সাজো সাজো রব’ দক্ষিণ চিন সাগরে। -ফাইল ছবি।
সরাসরি জড়িত না হয়েও দক্ষিণ চিন সাগর নিয়ে আমেরিকার নাক গলানোর তীব্র প্রতিবাদ জানাল চিন। বলল, এটা ‘একেবারেই অযৌক্তিক’।
দক্ষিণ চিন সাগরে নিজের কর্তৃত্ব কায়েম করতে গিয়ে চিন অন্য কয়েকটি দেশের সার্বভৌমত্বে আঘাত করছে, এমনটাই অভিযোগ করা হয়েছিল মার্কিন বিদেশ দফতরের এক বিবৃতিতে।
তার জবাবে মঙ্গলবার আমেরিকায় চিনা দূতাবাসের তরফে এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘দক্ষিণ চিন সাগর নিয়ে বিরোধে আমেরিকা কোনও ভাবেই সরাসরি জড়িত নয়। তা সত্ত্বেও এই বিষয়ে নাক গলিয়ে চলেছে।’’
আরও পড়ুন- ‘বেপরোয়া’ ট্রাম্প, বেলাগাম দেশও
আরও পড়ুন- রাজ্যে ২৪ ঘণ্টায় নতুন আক্রান্ত ১৪৩৫, সংক্রমণের হার আরও বেড়ে ১৩.৯
চিনা দূতাবাসের বিবৃতিতে দক্ষিণ চিন সাগরে দীর্ঘ দিন ধরে আমেরিকার পেশিশক্তি প্রদর্শনেরও কড়া সমালোচনা করা হয়েছে।
ওই বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘‘দক্ষিণ চিন সাগরে শান্তিস্থাপনের অজুহাতে আমেরিকা আদতে পেশিশক্তি প্রদর্শন করছে। করে চলেছে। এতে দক্ষিণ চিন সাগর এলাকায় নতুন করে উত্তেজনার সৃষ্টি হচ্ছে। তা ওই এলাকার দেশগুলির মধ্যে বিরোধকে আরও উস্কে দিচ্ছে।’’
বাণিজ্য যুদ্ধের পর যদি আমেরিকার সঙ্গে সাম্প্রতিক কালে চিনের দ্বৈরথের আর কোনও প্রধান ক্ষেত্র থাকে, তা হলে সেটা দক্ষিণ চিন সাগর। যেখানে আরও বেশি কর্তৃত্ব কায়েম করার চেষ্টা যেমন গত কয়ক বছর ধরেই চালিয়ে যাচ্ছে বেজিং, তেমনই ওয়াশিংটনও দক্ষিণ চিন সাগর এলাকায় তার সহযোগী দেশগুলির স্বার্থরক্ষায় মরিয়া চেষ্টা শুরু করেছে। কয়েক বছর আগে দক্ষিণ চিন সাগরে রণতরী পাঠিয়েছিল আমেরিকা। ওই এলাকায় বেজিংয়ের ‘সাজো সাজো রব’-এর প্রেক্ষিতে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনা পরিস্থিতিতে চিনকে আরও কোণঠাসা করতে আবার দক্ষিণ চিন সাগর ইস্যুটিকে সামনে আনল আমেরিকা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy