বর্ষবরণের রাতে বাজি পোড়ালেই কঠোর সাজার সংস্থান বাংলাদেশে। —প্রতিনিধিত্বমূলক চিত্র।
বর্ষবরণের রাতে বাংলাদেশে কেউ আতশবাজি পোড়়ালে কিংবা পটকা ফাটালে তাঁকে মোটা টাকা জরিমানা দিতে হতে পারে। এমনকি কয়েক মাসের জন্য ‘অপরাধীকে’ জেলেও যেতে হতে পারে। কেউ নিয়মভঙ্গ করছেন কি না, তা নজরে রাখতে রাস্তায় নামানো হচ্ছে ভ্রাম্যমান আদালত। সোমবার সে দেশের পরিবেশ, বন এবং জলবায়ু মন্ত্রণালয়ের তরফে একটি বিবৃতি দিয়ে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, শব্দদূষণ (নিয়ন্ত্রণ) আইন, ২০০৬ অনুযায়ী আতশবাজি পোড়ানো এবং পটকা ফাটানো দণ্ডনীয় অপরাধ। কেউ প্রথম বার আইন লঙ্ঘন করলে তাঁর এক মাসের জেল কিংবা পাঁচ হাজার টাকা জরিমানা হতে পারে। অপরাধের গুরুত্ব বিবেচনা করে জেলযাত্রা এবং জরিমানা দুই-ই হতে পারে। আর একই অপরাধের পুনরাবৃত্তি হলে ছ’মাসের জেল কিংবা ১০ হাজার টাকা জরিমানা নেওয়া হতে পারে। এ ক্ষেত্রেও কোনও ব্যক্তি দু’টি সাজাই পেতে পারেন।
ইংরেজি নতুন বছরে আতশবাজি এবং শব্দবাজির ব্যবহার বন্ধ করতে ইতিমধ্যেই রাজধানী ঢাকার বিভিন্ন ক্লাব এবং একাধিক সংস্থাকে চিঠি দিয়েছে মুহাম্মদ ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার। অন্য দিকে, বাজি বন্ধ করতে সমাজমাধ্যমেও সরব হয়েছে সে দেশে পরিবেশ রক্ষার সঙ্গে যুক্ত বিভিন্ন সংগঠন।
বাংলাদেশের পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আতশবাজি এবং শব্দবাজির খারাপ দিকগুলির কথা তুলে ধরা হয়েছে। কী ভাবে তা স্বাস্থ্য, পরিবেশ এবং জীববৈচিত্র্যের ক্ষতি করে, উল্লেখ করা হয়েছে সে কথাও।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy