জলের অপর নাম ‘জীবন’। সৌরমণ্ডলের বাইরে দুই এক্সোপ্ল্যানেট (পৃথিবীর মতো গ্রহ)-এ বিপুল জলের ভান্ডার রয়েছে বলে মনে করছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। ওই জোড়া গ্রহ ঘুরছে একটি বামনাকারের লাল তারাকে ঘিরে।
পৃথিবী থেকে ২১৮ আলোকবর্ষ দূরে রয়েছে ‘লিরা’ তারামণ্ডল। গ্রীক ভাষায় লিরার অর্থ বীণা। ওই তারামণ্ডলটির আকার বীণার মতো। সেই তারামণ্ডলে রয়েছে একটি বামনাকার লাল তারা। তাকে কেন্দ্র করে ঘুরছে কেপলার-১৩৮সি এবং কেপলার-১৩৮ডি নামে দু’টি গ্রহ। ওই দুই গ্রহের গতিপ্রকৃতি দেখে মহাকাশ বিজ্ঞানীদের ধারণা, তাতে জলের বিপুল ভান্ডার রয়েছে। সম্প্রতি কানাডার মন্ট্রিয়লের একটি বিশ্ববিদ্যালয় এক্সোপ্ল্যানেট নিয়ে গবেষণা চালাচ্ছিল। তারা এ নিয়ে একটি বিস্তারিত রিপোর্ট পেশ করেছে। তাতে উঠে এসেছে ওই তথ্য।
আরও পড়ুন:
-
রক্তাভ লাভা বেরিয়ে আসছে গল গল করে! হাজার আগ্নেয়গিরি ফুঁসছে পৃথিবীর কাছের গ্রহের চাঁদে
-
ফরাসিরা ‘বিদেশি’ নয়, বিশ্বকাপে চন্দননগরের ‘জগদ্ধাত্রী’ সাগরপারের তরুণ কিলিয়ান এমবাপে
-
কাকিমাকে খুন, দেহ ১০ টুকরো করে জঙ্গলে, প্রমাণ ‘সাফ’ করতে গিয়ে ধরা পড়লেন ভাইপো
-
৭ সেন্টিমিটারে হারালেন কলোম্বিয়ার ‘প্রতিদ্বন্দ্বীকে’, কী রেকর্ড গড়লেন ইরানের তরুণ?
ওই দু’টি গ্রহই আকারে পৃথিবীর অর্ধেক। যে তারাকে কেন্দ্র করে ওই গ্রহ দু’টি ঘুরছে তা-সহ গ্রহ দু’টি আবিষ্কার করেছিল নাসার কেপলার টেলিস্কোপ। সেই গ্রহ দু’টিকে পর্যবেক্ষণ করে পাওয়া নানা তথ্য খতিয়ে দেখে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত, সেখানে এমন কিছু আছে যা পাথরের থেকে হালকা অথচ হাইড্রোজেন এবং হিলিয়ামের থেকে ভারী।