১৯ সেপ্টেম্বর ওই প্রার্থীদের নথি যাচাই করা হয়। —প্রতীকী ছবি
হাই কোর্টের নির্দেশ মেনে ১৮৫ জনকে চাকরির সুপারিশপত্র দিল প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। ১৯ সেপ্টেম্বর ওই প্রার্থীদের নথি যাচাই করা হয়। আজ তাঁদের নিয়োগ সুপারিশ করল পর্ষদ। সুপারিশ পাওয়া প্রার্থীদের ২৬ সেপ্টেম্বর নথি নিয়ে যোগাযোগ করতে হবে জেলা প্রাথমিক স্কুল পর্ষদ বা প্রাথমিক স্কুল পর্ষদের সঙ্গে।
বঙ্গীয় শিক্ষক ও শিক্ষাকর্মীর মঞ্চের তরফে স্বপন মণ্ডল বলেন, ‘‘এই নিয়োগ হয়েছে আদালতের নির্দেশে। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় বেনিয়ম হওয়ায় বহু প্রার্থী চাকরি থেকে বঞ্চিত। তাই পর্ষদের উচিত স্বতঃপ্রণোদিত হয়ে যোগ্য প্রার্থী নিয়োগ করা।’’ তৃণমূল মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি দিব্যেন্দু মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘শিক্ষকরা চাকরি পেয়েছেন, আমরা খুশি। রাজ্য সরকার যোগ্য প্রার্থীদের চাকরি দিতে চাইছেন।’’
২০১৪ সালে প্রাথমিক শিক্ষকপদে যোগ্যতা নির্ণায়ক পরীক্ষা টেটে ছ’নম্বরের প্রশ্নে ভুল ছিল বলে অভিযোগ ওঠে। তার পরেও নম্বর পাননি বলে কিছু প্রার্থী মামলা করেন। হাই কোর্ট ওই প্রার্থীদের নম্বর দিয়ে দেওয়ার কথা বলে। পর্ষদ সেই ছ’ নম্বর দিয়েও জানায় তারা চাকরি পাবেন না। কারণ, নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ হয়ে গিয়েছে। আবার মামলা করে চাকরিপ্রার্থীরা দাবি করেন, ওই নম্বর দেওয়া হলে তাঁরা চাকরি পেয়ে যাবেন। তাঁদের প্রশিক্ষণও রয়েছে। এই মামলা প্রসঙ্গে বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায় বলেন, এই ভুল পর্ষদকেই শুধরে নিতে হবে।
বিচারপতির নির্দেশে ১৯ সেপ্টেম্বর ১৮৭ জন প্রার্থীর নথি যাচাই করা হয়। ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ১৮৫ জন প্রার্থী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy