জঙ্গল সাফারির ক্ষেত্রে একটি সীমা নির্দিষ্ট করার চিন্তাভাবনা শুরু করল রাজ্যের বন দফতর। প্রতীকী ছবি।
পর্যটকদের জঙ্গল সাফারির ক্ষেত্রে একটি সীমা নির্দিষ্ট করার চিন্তাভাবনা শুরু করল রাজ্যের বন দফতর। জঙ্গলে যাওয়া পর্যটকদের জন্য বিমার ব্যবস্থার কথাও ভাবছেন রাজ্যের শীর্ষ বনকর্তারা। শনিবারের ঘটনার পুনরাবৃত্তি এড়াতে জলদাপাড়ার বনকর্তারা রবিবার স্থানীয় স্তরে বেশ কিছু ব্যবস্থার কথাও ঘোষণা করেছেন।
শাবক-সহ রাস্তা পেরোতে যাওয়া গন্ডারের তাড়ায় শনিবার জলদাপাড়া জাতীয় উদ্যানে পর্যটক বোঝাই জঙ্গল সাফারির গাড়ি উল্টে পাঁচ পর্যটক-সহ সাত জন জখম হন। ঘটনার খবর প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই কলকাতায় রাজ্যের বন দফতরের শীর্ষ কর্তাদের কাছে পৌঁছয়। রাজ্যের বনমন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক রবিবার জানান, বন দফতরের উত্তরবঙ্গের শীর্ষ আধিকারিকদের নিয়ে কমিটি গঠন করা হচ্ছে। বনপ্রাণীদের মাঝেমধ্যেই রেগে যাওয়ার কারণ কী, মানুষের আচরণে তারা বিরক্ত হচ্ছে, নাকি এর পিছনে অন্য কোনও কারণ রয়েছে— তা তারা খতিয়ে দেখবে।
বনমন্ত্রী বলেন, “বন্যপ্রাণীদের উত্ত্যক্ত করা কখনও উচিত নয়। তাতে ওরা রেগে যায়। বন্যপ্রাণীদের উত্ত্যক্ত করা রুখতে কী পদক্ষেপ করা যায়, তা-ও দেখা হচ্ছে। জঙ্গল সাফারির ক্ষেত্রে একটা নির্দিষ্ট সীমা বেঁধে দেওয়ার কথাও আমরা ভাবছি। প্রয়োজনে এ সব বিষয়ে আলোচনা করতে মার্চ মাসের শুরুর দিকে আমি উত্তরবঙ্গে যাব।” রাজ্যের প্রধান মুখ্য বনপাল (বন্যপ্রাণ) দেবল রায় বলেন, “জঙ্গলে ঘুরতে যাওয়া পর্যটকদের বিমার আওতায় আনার কথাও ভাবা হচ্ছে। তবে বিষয়টি এখনও প্রাথমিক স্তরে রয়েছে।”
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy