প্রতীকী ছবি।
দলত্যাগের অস্বস্তি ঝেড়ে ফেলে দলের প্রতিষ্ঠা দিবসকে সামনে রেখে রাজ্য জুড়ে কর্মসূচি নিল তৃণমূল। নতুন বছরের প্রথম ৭ দিন বুথ স্তর পর্যন্ত এই কর্মসূচিতে অংশ নেবেন দলের নেতা, কর্মী ও জনপ্রতিনিধিরা। ১ জানুয়ারি দলের প্রতিষ্ঠা দিবস উপলক্ষে প্রত্যেক বছর টানা কর্মসূচি থাকলেও ভোটের বছরে দলকে সংহত করতে তাতে বাড়তি গুরুত্ব দিচ্ছেন তৃণমূল নেতৃত্ব। প্রতিষ্ঠা দিবস পালনের কর্মসূচিতে এ বার তৃণমূলের পদাধিকারী-সদস্য ছাড়াও দলের শুভানুধ্যায়ীদের যুক্ত করতে বলেছে তৃণমূল।
এ বার দলের প্রতিষ্ঠা দিবস পালনের টানা কর্মসূচিকে সরকারি কাজের ‘সাফল্য’ প্রচারেও কাজে লাগাতে চাইছেন দলীয় নেতৃত্ব। তৃণমূলের মহাসচিব পার্থ চট্টোপাধ্যায় বুধবার বলেন, ‘‘প্রতিষ্ঠা দিবসের কর্মসূচি প্রতি বছরই পালন করা হয়। এ বার সরকারি প্রকল্প নিয়ে মানুষের দরজায় পৌঁছনোর যে প্রশাসনিক কর্মসূচি চলছে, তার পরিপূরক হিসেবে দলও তা প্রচার-প্রসারে সহায়ক ভূমিকা নেবে।’’
জানুয়ারি মাসেই স্বামীজি ও নেতাজির জন্মদিবস সামনে রেখে এ দিন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে তৃণমূল। ১২ জানুয়ারি স্বামীজির জন্মদিন পালনের কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। এই কর্মসূচিতে দলের নেতা, কর্মী ছাড়াও দলের তরফে মানুষকে যুক্ত করার কথা বলা হয়েছে। স্বামীজির জন্মদিনে কলকাতায় কর্মসূচিতে থাকার কথা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহেরও। এ বার নেতাজির ১২৫ তম জন্মজয়ন্তী পালনে বিশেষ কর্মসূচি নিয়েছে কেন্দ্র ও রাজ্য। ভোটের বছরে দুই সরকারের এই কর্মসূচির মধ্যেও রাজনৈতিক দড়ি টানাটানির ছায়া রয়েছে।
রাজ্য সরকারের কর্মসূচির পাশাপাশি নেতাজির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে আলাদা কর্মসূচি নিয়েছে তৃণমূল। একই ভাবে ২৬ তারিখে প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানেরও নির্দিষ্ট কর্মসূচি জানিয়ে দিয়েছে তৃণমূল। প্রতি বছরের মতো এ বারও ৩০ জানুয়ারি গাঁধীজির প্রয়াণ দিবসের কর্মসূচিও ঘোষণা করেছেন পার্থবাবু।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy