প্রতীকী ছবি।
কেন্দ্রীয় বাজেটে গুরুত্ব পেল ফরাক্কা দিয়ে গঙ্গা ও ভাগীরথীতে জলপথ পরিবহণ। অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারামন শুক্রবার ঘোষণা করেছেন, চলতি আর্থিক বছরের মধ্যেই ফরাক্কায় নতুন লকগেট তৈরির কাজ শেষ হয়ে যাবে। এর ফলে জলপথে পণ্য পরিবহণে গঙ্গার গুরুত্ব বাড়বে। সুবিধা বাড়িয়ে খরচ কমিয়ে জোর দেওয়া হবে নদীর সংযুক্তিকরণে।
পুরনো লকগেট দিয়ে জলপথে পণ্যবাহী জাহাজে বারাণসী পর্যন্ত যাতায়াত শুরু হয়েছে নভেম্বর থেকে। দ্বিতীয় লকগেটের কাজ শেষ করা গেলে ফরাক্কা দিয়ে গঙ্গার জলপথে পণ্য পরিবহণে এক নতুন দিক খুলে যাবে বলে দাবি আন্তঃরাজ্য জলপথ পরিবহণ সংস্থার। মার্চের মধ্যেই লকগেট তৈরি শেষ হয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু ২০২০ সালের আগে সে কাজ শেষ হওয়ার সম্ভাবনা কম।
জল মার্গ সংস্থার ফরাক্কার এক সহকারী অধিকর্তা জানান, ২০২০ সালের মার্চ মাসের মধ্যেই কাজ শেষ হয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ফরাক্কা পর্যন্ত পণ্য পরিবহণে জলের নাব্যতা থাকে সাধারণ ভাবে ৪ মিটার। দীর্ঘ দিন ওই পথ দিয়ে এনটিপিসির কয়লাও আনা হয়েছে। বাংলাদেশে পাথর পাঠানো শুরু হয়েছে ধুলিয়ানের পুঁটিমারি জেটি থেকে। ফরাক্কায় বর্তমান লকগেটটি তৈরি হয়েছিল ১৯৮৭ সালে। কোনও জাহাজ সেখান দিয়ে যাতায়াতে ৩৮ মিনিট মত সময় লাগার কথা। কিন্তু পলি জমা-সহ না না সমস্যায় ২ ঘণ্টারও বেশি সময় লাগছে লকগেট পেরিয়ে ফরাক্কা টার্মিনালে জাহাজ পৌঁছতে। ওয়াটারওয়েজ ট্রান্সপোর্টের কর্তা জানান, রেল ও সড়কের চেয়ে জল পরিবহণ আর্থিক দিক দিয়ে অনেকটাই সাশ্রয়ের। পরিবেশ ও আর্থ-সামাজিক ক্ষেত্রেও তা যথেষ্ট লাভদায়ক।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy