প্রতীকী ছবি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রতিশ্রুতি অনুযায়ী টেট-উত্তীর্ণ সব ডিএলএড প্রশিক্ষিতকে প্রাথমিক শিক্ষকের পদে নিয়োগ করার কথা। কিন্তু নিয়োগপত্র না-পাওয়ায় এই ধরনের বহু প্রার্থীই ক্ষোভ প্রকাশ করছেন, বঞ্চনার অভিযোগ তুলছেন। টেট-উত্তীর্ণ ডিএলএড ঐক্য মঞ্চের পক্ষ থেকে স্বর্ণজিৎ বসু বৃহস্পতিবার জানান, ২০ হাজার প্রার্থীর মধ্যে ডিএলএড প্রশিক্ষিত অন্তত দু’হাজার জনের নিয়োগ হয়নি। স্বর্ণজিৎ বলেন, “ন্যাশনাল কাউন্সিল ফর টিচার্স এডুকেশনের (এনসিটিই) গাইডলাইন বা নির্দেশিকায় প্রথমে জানানো হয়েছিল, প্রাথমিকে শিক্ষকতার জন্য ডিএলএড কোর্স বৈধ। পরে বিএড কোর্সকেও মান্যতা দেওয়া হয়। টেট পাশের পাশাপাশি আমরা ডিএলএড কোর্স করেছি। কিন্তু এই ধরনের অনেক প্রার্থী এখনও চাকরি পাননি।”
প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদের সভাপতি মানিক ভট্টাচার্য বলেন, “প্রাথমিকে ৩১,৫০০ আবেদনকারীর মধ্যে এনসিটিই-র নির্দেশিকা অনুযায়ী মেধার ভিত্তিতে ১৬,৫০০ জনের নিয়োগ সম্পূর্ণ হয়েছে। বিএড হোক বা ডিএলএড প্রশিক্ষিত, নিয়োগ হয়েছে মেধার ভিত্তিতেই। বঞ্চনার প্রশ্নই নেই।” মানিকবাবু জানান, প্রাথমিকের ফল, নিয়োগ সংক্রান্ত সব কিছু তাঁদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়। সেটাই চূড়ান্ত। ওয়েবসাইট অনুসরণ করতে বলা হচ্ছে প্রার্থীদের।
“প্রাথমিকে নিয়োগ প্রক্রিয়া নিয়ে কেউ যদি কোনও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করেন কিংবা ফোন বা হোয়াটসঅ্যাপের মাধ্যমে অযথা বিভ্রান্তিমূলক বার্তা ছড়ান, তা হলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে,” বলেন পর্ষদ-সভাপতি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy