—প্রতীকী ছবি।
নভেম্বরের বেতন হয়নি অধিকাংশের। অভিযোগ, অনেকের অক্টোবরের বেতনও হয়নি। সমগ্র শিক্ষা অভিযানের অন্তর্গত অস্থায়ী বৃত্তিমূলক শিক্ষকদের অভিযোগ, গত ১০ বছর ধরে তাঁদের বেতন অনিয়মিত। তাঁদের দাবি, রাজ্যের কারিগরি শিক্ষা দফতরে এ নিয়ে বারবার স্মারকলিপি দিয়ে ও বিক্ষোভ দেখিয়ে কোনও লাভ হয়নি।
বর্তমানে ১৪৫২ জন বৃত্তিমূলক শিক্ষক ৭২৬টি স্কুলে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে পড়াচ্ছেন। এখন বৃত্তিমূলক পাঠ্যক্রমে ইনফরমেশন টেকনোলজি (আইটি), রিটেল, কনস্ট্রাকশন, সেলাই, প্লাম্বিং, বিউটি অ্যান্ড ওয়েলনেস-এর মতো বিষয় রয়েছে। এগুলির যে কোনও একটি নবম ও দশমে ঐচ্ছিক এবং একাদশ-দ্বাদশে প্রধান পাঁচটি বিষয়ের মধ্যে নেওয়া যায়। জাতীয় এবং রাজ্য শিক্ষানীতিতেও বৃত্তিমূলক শিক্ষায় গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। এক বৃত্তিমূলক শিক্ষক জানান, ২০২৪ শিক্ষাবর্ষ থেকে রাজ্য জুড়ে আরও ১৫৯টি স্কুলে বৃত্তিমূলক শিক্ষা চালু হবে। নতুন করে শিক্ষকও নেওয়া হবে। অথচ বর্তমানে যে বৃত্তিমূলক শিক্ষকেরা রয়েছেন, তাঁদেরই বেতন অনিয়মিত। শিক্ষকেরা জানিয়েছেন, সমগ্র শিক্ষা মিশনের অধীনে এই পাঠ্যক্রম কেন্দ্র ও রাজ্য উভয় মিলে চালায়। রাজ্যে বৃত্তিমূলক পাঠ্যক্রম দেখাশোনা করে রাজ্যের কারিগরি শিক্ষা দফতর।
পশ্চিমবঙ্গ এনএসকিউএফ (ন্যাশনাল স্কিলস কোয়ালিফিকেশনস ফ্রেমওয়ার্ক) শিক্ষক পরিবারের সভাপতি সৌরভ সর বলেন, ‘‘আমাদের স্থায়ীকরণ না করলে এবং বেতন নিয়মিত না করলে আরও বড় আন্দোলনে রাজপথে নামব।’’ বৃত্তিমূলক শিক্ষক প্রশিক্ষক ও কর্মচারী সংগঠনের উপদেষ্টা মনোজ চক্রবর্তী বলেন, ‘‘মুখ্যমন্ত্রীর কাছে আবেদন করেছি। এঁরা খুব কম বেতন পান। এঁদের বেতন নিয়মিত করা হোক।’’
এই বিষয়ে কারিগরি শিক্ষা দফতরের মন্ত্রী ইন্দ্রনীল সেনকে ফোন ও মেসেজ করে উত্তর মেলেনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy