সন্দেশখালির বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলছেন বাদশা মৈত্র, দেবদূত ঘোষেরা। — ছবি: সংগৃহীত।
সন্দেশখালির প্রাক্তন সিপিএম বিধায়ক নিরাপদ সর্দারকে জামিনে মুক্তি দিল কলকাতা হাই কোর্ট। মঙ্গলবারই তাঁকে মুক্তি দিতে হবে। সেই নির্দেশ পালিত না হলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে আদালত অবমাননার ধারায় মামলা হবে, বলে হুঁশিয়ারি বিচারপতির।
কথা ছিল, সন্দেশখালি এবং বাসন্তীতে যাবেন ভাঙড়ের আইএসএফ বিধায়ক নওশাদ সিদ্দিকি। কিন্তু কলকাতার সায়েন্ট সিটির কাছেই তাঁর গাড়ি আটকে দেয় পুলিশ। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়াতে দেখা যায় বিধায়ককে। পরে পুলিশ তাঁকে ‘প্রিভেন্টিভ অ্যারেস্ট’ করে নিয়ে চলে যায়।
সন্দেশখালিতে যাওয়ার পথে আবার আটকানো হল কংগ্রেসের প্রতিনিধি দলকে। মঙ্গলবার সকালে প্রদেশ কংগ্রেসের মুখপাত্র সৌম্য আইচ রায় কয়েক জন কংগ্রেস নেতা, কর্মীকে নিয়ে সন্দেশখালির দিকে রওনা হন। কিন্তু ন্যাজাট থানার পুলিশ তাঁদের আটকে দেয়। এ নিয়ে পুলিশের সঙ্গে তর্কাতর্কিতে জড়িয়ে পড়তে দেখা যায় কংগ্রেসের নেতাদের। যদিও পুলিশ তাঁদের সন্দেশখালি যেতে দেয়নি। কংগ্রেসের প্রতিনিধি দলকে গ্রেফতার করে পুলিশ।
পুলিশ প্রশাসনের চোখ এড়িয়ে সন্দেশখালি পৌঁছে গেলেন সিপিএম ঘনিষ্ঠ বুদ্ধিজীবীরা। সেই দলে রয়েছেন অভিনেতা বাদশা মৈত্র, দেবদূত ঘোষ, সৌরভ পৌলধী, জয়রাজ ভট্টাচার্যরা। পুলিশ যাতে না আটকায় তাই তাঁরা এক এক করে সন্দেশখালি ঢুকেছেন। আর ঢোকার সময় নজর এড়াতে কেই মাথা ঢেকেছিলেন গামছায়, আবার কারও গায়ের চাদর দিয়ে মাথা ছিল মোড়া। সন্দেশখালিতে সাধারণ মানুষের সঙ্গে কথা বলতেও দেখা যায় তাঁদের।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy