—নিজস্ব চিত্র।
পুজোয় সাজে চমক এনে দিতে পারে ‘রেশম শিল্পী’র শাড়ি। সিল্ক, মটকা বা তরসের উপর রকমারি সূক্ষ্ম কাজে তৈরি এই বস্ত্র প্রতিষ্ঠানের শাড়িতে নিজেকে সাজাতে পারেন আপনিও।
‘রেশম শিল্পী’র পথচলা শুরু হয়েছিল ১৯৫৮ সালের গোড়ায়। বেঙ্গল কো-অপরেটিভ সোসাইটি-র ১৯৪০ সালের আইনের আওতায় সে বছরের ২৮ জানুয়ারি এর রেজিস্ট্রেশন হয়। মূলত সিল্কজাত বস্ত্রের বিপণন এবং বিক্রির উদ্দেশ্যে গড়ে তোলা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গ রেশমশিল্পী সমবায় মহাসংঘ লিমিটেড (পিবিআরএসএসএমএল) নামে প্রতিষ্ঠানটি। যাদের ব্র্যান্ডনেম হল ‘রেশম শিল্পী’।
পিবিআরএসএসএমএল জানিয়েছে, শাড়ির মূল উপাদান হিসাবে বাংলার বিভিন্ন সমবায় সমিতি থেকে সিল্ক, মটকা বা তসরের মতো বস্ত্র সংগ্রহ করা হয়। বস্ত্র বাছাইয়ের কাজে বিশেষজ্ঞদের দিয়ে গঠিত কমিটিও যোগ দেয়। এর পর তাতে নানা ডিজাইনের কাজের জন্য তা পাঠানো হয় সরকারের নথিভুক্ত প্রিন্টারদের কাছে। কাজে লাগানো হয় বিভিন্ন স্বনিযুক্ত প্রকল্পের সঙ্গে যুক্ত কারিগরদেরও। তসর, ডাই করা সিল্ক, গরদ বা বালুচরী শাড়ির উপর তাঁদের হাতের কাজই নানা ডিজাইনের আকারে ফুটে ওঠে। বিভিন্ন শাড়ির বাজারদর ঠিক করতে মাথায় রাখা হয় কাঁচামাল, ডাই করার খরচ বা ডিজাইনের মান। সিল্কের সুতোর বাজারদরেও শাড়ির দাম ওঠানামা করে। সব ঠিকঠাক করে তবেই তা বিক্রির জন্য বাজারে ছাড়া হয়।
শাড়ির মান থেকে শুরু করে এর হরেক ডিজাইন— আর পাঁচটা বাজারচলতি প্রতিষ্ঠানের তুলনায় ‘রেশম শিল্পী’ তাই অনেকটাই এগিয়ে। পুজোয় অনেকের কাছেই তাই সিল্ক শাড়িই জন্য একমাত্র গন্তব্য ‘রেশম শিল্পী’!
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy