অন্য মেজাজে ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়। ছবি: অপূর্ব চট্টোপাধ্যায়
স্কুলের সীমানা পাঁচিলের অভাবে রাস্তার ধারের স্কুলে যাতায়াত করতে সুরক্ষার অভাব বোধ করছেন পড়ুয়ারা। রবিবার এলাকায় দিদির সুরক্ষা কবচ কর্মসূচিতে গ্রামে ডেপুটি স্পিকার তথা রামপুরহাটের বিধায়ক আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়কে কাছে পেয়ে হাঁসন বিধানসভার অধীন রামপুরহাট ২ ব্লকের বুধিগ্রাম গ্রাম পঞ্চায়েতের ধল্লা গ্রামের বাসিন্দারা স্কুলের সীমানা পাঁচিলের দাবি জানালেন।
ধল্লা গ্রামের বাসিন্দারা জানান, এলাকার পড়ুয়াদের উচ্চশিক্ষা লাভের জন্য আগে দেড়-দু’কিলোমিটার দূরের স্কুলে যেতে হত। ২০১০ সালে গ্রামে জুনিয়র হাইস্কুলের অনুমোদন হয় এবং একতলা ভবন নির্মাণ হয়। বর্তমানে ধল্লা গ্রাম ছাড়া পার্শ্ববর্তী গ্রাম দিয়ারা, দক্ষিণ নারায়ণপুর-সহ সীমানা লাগোয়া মুর্শিদাবাদ জেলার পারুলিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের পলাশি গ্রাম থেকে পড়ুয়ারা স্কুলে ভর্তি হয়।
ধল্লা গ্রামের বাসিন্দা অমল মণ্ডল জানান, ধল্লা জুনিয়র হাইস্কুলটি রামপুরহাট থেকে পারুলিয়া রাজ্য সড়ক থেকে দুশো ফুটের মধ্যে হওয়ার জন্য স্কুলে পাঁচিল না থাকার জন্য স্কুলের পড়ুয়াদের যাতায়াত সহ স্কুলের পড়ুয়ারা সুরক্ষা পাচ্ছেন না। আশিস বলেন, ‘‘এলাকাবাসীকে স্কুলের সীমানা পাঁচিল নির্মাণের বিষয়ে আনুমানিক খরচের হিসেব-সহ শিক্ষামন্ত্রীর কাছে আবেদন করতে বলা হয়েছে।’’ পরে শিক্ষামন্ত্রীর সঙ্গে তিনি নিজে এ ব্যাপারে কথা বলবেন বলেও আশিস আশ্বাস দেন।
এ দিন আশিস হাঁসন বিধানসভা এলাকার বুধিগ্রাম পঞ্চায়েতে ২৩টি সংসদের মধ্যে ৮টি সংসদে যান। পরুণ গ্রামে এলাকাবাসী ফুলের মালা, খোল-কীর্তন ও ঢাকের বাদ্যি নিয়ে তাঁকে স্বাগত জানান। পরুণ গ্রামের বাসিন্দারা হাইস্কুলের সামনে গ্রামের মাঝখানে কালীতলা এলাকায় মোট দুটি হাইমাস্ট আলোর দাবি জানিয়েছেন। গ্রামের স্কুলের খেলার মাঠের সংস্কারের দাবি জানান স্থানীয় যুবকরা। বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দারা এলাকায় জল নিকাশি ব্যবস্থার জন্য গ্রামে নিকাশি নালা নির্মাণ, পানীয় জলের সমস্যার কথা জানান। গ্রামের ক্লাবকে সরকারি নথিভুক্তির আওতায় আনার জন্য ডেপুটি স্পিকারের কাছে আবেদন জানান বাসিন্দারা।
লাহা গ্রামের বাসিন্দারা স্থানীয় দূর্গামন্দির নির্মাণের জন্য তারাপীঠ রামপুরহাট উন্নয়ন পর্ষদের মাধ্যমে সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন। এছাড়া গ্রামের স্কুলের খেলার মাঠের সংস্কারের দাবি জানিয়েছেন গ্রামের বাসিন্দারা। জবকার্ডের অভাবে বেশ কিছু উপভোক্তার নাম আবাস যোজনার সমীক্ষার তালিকায় নাম থাকা সত্ত্বেও তাদের আবাস যোজনায় নামের অন্তর্ভুক্তি হচ্ছে না, পোর্টাল সমস্যায় অনেকে বার্ধক্য ভাতা পাচ্ছেন না বলেও অভিযোগ জমা পড়ে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy