ফাইল চিত্র।
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের মান কমেনি। অন্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলি অনেক এগিয়ে গিয়েছে। কেন্দ্রীয় সরকারের ‘ন্যাশনাল ইনস্টিটিউশনাল র্যাঙ্কিং ফ্রেমওয়ার্ক (এনআইআরএফ)’-এর তালিকায় বিশ্বভারতীর অবনমন প্রসঙ্গে জরুরি বৈঠকে এমনটাই বলছেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী।
সম্প্রতি এনআইআরএফ প্রকাশিত দেশের সেরা ১০০টি বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায় ৯৮ নম্বরে রয়েছে বিশ্বভারতী। রবীন্দ্রনাথের স্মৃতিবিজড়িত কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয় হিসাবে স্বীকৃত কেন্দ্রীয় এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৬৪ নম্বর থেকে সোজা ৯৮ নম্বরে নেমে যাওয়ায় বাংলার শিক্ষামহলে তো বটেই, জাতীয় স্তরেও আলোড়ন তৈরি হয়। তা নিয়ে সোমবার জরুরি বৈঠক ডেকেছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সূত্রের খবর, ওই বৈঠকেই বিদ্যুৎ বলেছেন, বিশ্বভারতীর পয়েন্ট খুব একটা কমেনি। তবে অন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলির পয়েন্ট অনেক বেড়েছে।
সূত্রের দাবি, উপাচার্য বলেন, ‘‘বিশ্বভারতীতে সঙ্গীত ভবন, কলা ভবনের মতো বিভাগে প্রথা মেনে পড়াশোনার চেয়ে সংস্কৃতি চর্চাই বেশি গুরুত্ব পায়। যার জন্য কোনও পয়েন্ট পাওয়া যায় না। ফলে তা র্যাঙ্কিংয়েও প্রতিফলিত হয় না।’’
বৈঠকে উপস্থিত বিভিন্ন বিভাগের অধ্যক্ষ ও আধিকারিকদের প্রশ্নের মুখে বিদ্যুৎকে পড়তে হয়েছে বলেও সূত্রের খবর। বিশ্বভারতীর অধ্যাপক সংগঠন ভিবিইউএফ-এর সম্পাদক কৌশিক ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘কাজে বাধা দেওয়া, অপমান করা, সাসপেন্ড করা নিয়ে এ দিন উপাচার্যকে প্রশ্ন করেন অধ্যাপকেরা।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy