Advertisement
২২ নভেম্বর ২০২৪
Jhalda

Jhalda Councillor Murder Case: ঝালদার কাউন্সিলর খুনে আততায়ীর স্কেচ প্রকাশ পুলিশের, ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার

গত ১৩ মার্চ সন্ধ্যায় তপন খুন হন। তপনের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ১৪ মার্চ দীপক এবং নরেনকে আটক করে পুলিশ। ১৫ মার্চ গ্রেফতার করা হয় দীপককে।

এই খুনের ঘটনায় আগেই গ্রেফতার হয়েছেন দীপক কান্দু।  প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ানের ভিত্তিতে আততায়ীর স্কেচ (ডান দিকে) প্রকাশ পুলিশের। নিজস্ব চিত্র।

এই খুনের ঘটনায় আগেই গ্রেফতার হয়েছেন দীপক কান্দু। প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ানের ভিত্তিতে আততায়ীর স্কেচ (ডান দিকে) প্রকাশ পুলিশের। নিজস্ব চিত্র।

নিজস্ব সংবাদদাতা
ঝালদা শেষ আপডেট: ১৭ মার্চ ২০২২ ১২:১৭
Share: Save:

পুরুলিয়ার ঝালদায় কংগ্রেস কাউন্সিলর তপন কান্দু খুনের ঘটনায় আততায়ীর স্কেচ প্রকাশ করল পুলিশ। এক প্রত্যক্ষদর্শীর বয়ানের ভিত্তিতে খুনির স্কেচ করানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুরুলিয়ার পুলিশ সুপার এস সেলভা মুরুগান। আততায়ীকে ধরে দিতে পারলে মোটা অর্থের নগদ পুরস্কার দেওয়া হবে বলেও ঘোষণা করেছে পুলিশ। তবে সেই টাকার অঙ্ক কত সে বিষয়ে কিছু বলেনি তারা।

প্রাথমিক ভাবে পুলিশ মনে করছে, কাউন্সিলরকে যারা খুন করেছে তারা সুপারি কিলার। অন্য কোনও রাজ্য থেকে তাদের ভাড়া করা হয়েছিল। এই ঘটনায় ইতিমধ্যেই মূল অভিযুক্ত কাউন্সিলরের ভাইপো দীপক কান্দুকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার রাতে তাঁকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ বারের পুরভোটে কাকা তপন কান্দুর বিরুদ্ধে প্রার্থী হয়েছিলেন দীপক। কিন্তু কাকার বিরুদ্ধে হেরে যান তিনি।

পুলিশ সূত্রে খবর, রাজনৈতিক লড়াইের পাশাপাশি দুই পরিবারের মধ্যে দীর্ঘ দিনের একটা ঝামেলা ছিল। কাউন্সিলর খুন হওয়ার পর তাঁর পরিবার অভিযোগের আঙুল তোলে দীপক ও তাঁর বাবা নরেন কান্দুর বিরুদ্ধে। পাশাপাশি, খুনে মদত দেওয়ার অভিযোগ ওঠে ঝালদা থানার আইসি সঞ্জীব ঘোষের বিরুদ্ধেও। গত ১৩ মার্চ সন্ধ্যায় তপন খুন হন। তপনের পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে ১৪ মার্চ দীপক এবং নরেনকে আটক করে পুলিশ। ১৫ মার্চ গ্রেফতার করা হয় দীপককে।

কাউন্সিলর হত্যার তদন্তে বুধবার ৬ সদস্যের বিশেষ তদন্তকারী দল (সিট) গঠন করেছে পুরুলিয়া জেলা পুলিশ। তদন্তে সাহায্য নেওয়া হয় সিআইডিরও। এর পরই প্রত্যক্ষদর্শীদের বিবরণের ভিত্তিতে আততায়ীর স্কেচ প্রকাশ করে পুরুলিয়া জেলা পুলিশ। তদন্তে নেমে প্রাথমিক ভাবে তদন্তকারীদের ধারনা, তপন কান্দু হত্যাকাণ্ডে ব্যবহার করা হয়েছিল সুপারি কিলারদের। প্রত্যক্ষদর্শীদের দাবি, তপনকে খুন করতে একটি বাইকে তিনজন এসেছিল। কাউন্সিলরকে লক্ষ্য করে পর পর তিনটি গুলি চালিয়ে ফের তারা বাইকে চড়ে বাঘমুন্ডির দিকে পালিয়ে যায়। আততায়ীরা অপারেশন চালিয়ে এ রাজ্যের সীমানা টপকে পার্শ্ববর্তী ঝাড়খণ্ডের দিকে পালিয়ে গিয়ে গা ঢাকা দিয়েছে কিনা তা খতিয়ে দেখছেন তদন্তকারীরা।

সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy