প্রতীকী ছবি।
কোভিড আক্রান্তদের সুস্থতার হার তো ভাল ছিলই। বীরভূম স্বাস্থ্য জেলায় মৃত্যু-হার একের নীচে নেমে যাওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করলেন রাজ্য সরকার তরফে কোভিড মোকাবিলায় বীরভূমের দুই নোডাল অফিসার। তাঁরা হলেন আরজিকর মেডিক্যাল কলেজের অধ্যাপক পার্থসারথি কর্মকার ও সহকারী অধ্যাপক সুদীপ্ত বন্দ্যোপাধ্যায়।
কোভিড মোকাবিলায় কেমন কাজ করছে স্বাস্থ্য জেলা, কোন দিকে বিশেষ গুরুত্ব দেওয়া প্রয়োজন সেটা খতিয়ে দেখতে মঙ্গলবারই জেলায় এসেছেন দুই শিক্ষক চিকিৎসক। জেলা স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, মঙ্গলবার বীরভূম স্বাস্থ্য জেলার কর্তাদের সঙ্গে বোলপুর সার্কিট হাউসে বৈঠক করেন। বুধবার বোলপুর কোভিড হাসপাতাল পরিদর্শনের পরে দুই শিক্ষক চিকিৎসক রামপুরহাট যান। তার আগে জেলা স্বাস্থ্য ও প্রশাসনের কর্তাদের তরফে কোভিড মোকাবিলায় ব্যবস্থাপনা ও মৃত্যু হার একের নীচে নেমে আসা দেখে খুশি ওঁরা।
বীরভূম স্বাস্থ্য জেলায় সিএমওএইচ হিমাদ্রি আড়ি জানান, বীরভূম স্বাস্থ্য জেলায় মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩৯৯০ জন। তার মধ্যে মৃত্যু হয়েছে ২১ জনের। অঙ্কের হিসাবে যা .৫৮ শতাংশ। সীমিত পরিকাঠানোর মধ্যে অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন সকলেই। তার জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে। সেটাই খুশি করেছে নোডাল অফিসারদের।
রামপুরহাট স্বাস্থ্য জেলায় করোনার মৃত্যুর হার ১.৪২ শতাংশ। টেস্টের সংখ্যা অনুযায়ী পজ়িটিভিটির হার ৩.৩৬ শতাংশ। স্বাস্থ্য জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক রবীন্দ্রনাথ প্রধান জানান, করোনায় মৃত্যুর হার কমানো সহ অত্যাধুনিক চিকিৎসা ব্যবস্থা নিয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়। সঙ্কটজনক রোগীদের ক্রিটিক্যাল কেয়ার ইউনিটে যথার্থ চিকিৎসা সহ অক্সিজেন থেরাপি সহ স্টেরয়েড ব্যবহার নিয়েও বৈঠকে আলোচনা হয়। মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক জানান, করোনা সংক্রমণের পরে রোগীর শারীরিক অবস্থার আগাম হদিশ পেতে ডি–ডিমার টেস্ট করার জন্য বীরভূম স্বাস্থ্য জেলায় নমুনা পাঠানো হবে। সঙ্কটজনক রোগীদের ডি ডিমার পরীক্ষার জন্য এত দিন কলকাতায় রক্তের নমুনা পাঠাতে হত। এ বার জেলায় ওই টেস্ট হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy