মুখ্যমন্ত্রীকে আক্রমণ বিজেপি সাংসদের। ফাইল চিত্র।
দুর্নীতি ঢাকতে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় রাজ্যের সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য হচ্ছেন। শুক্রবার বীরভূমে দলীয় বৈঠকের পর এমনই মন্তব্য করলেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। একই সঙ্গে, বোলপুর থেকে তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের ‘অসুস্থতা’ নিয়েও কটাক্ষ করলেন বিজেপি সাংসদ। যার প্রেক্ষিতে পাল্টা বিঁধল তৃণমূলও।আর রাজ্যপাল নন, রাজ্য সরকারের অধীন বিশ্ববিদ্যালয়গুলির আচার্য হবেন মুখ্যমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার এমনই প্রস্তাবে সিলমোহর দিয়েছে রাজ্য মন্ত্রিসভা। এ নিয়ে বিধানসভায় একটি বিলও আনতে চলেছে সরকার। এ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রীকে কটাক্ষ করলেন লকেট। তাঁর কথায়, ‘‘দুর্নীতি ঢাকতেই এই কাজ করা হচ্ছে। রাজ্যপাল আচার্য থাকলে, তিনি সব দেখতে পারেন। সেই অধিকার আছে তাঁর। দুর্নীতি সামনে আনতে পারবেন।’’ এর পর তাঁর সংযোজন, ‘‘আগেও আমরা সারদা-কাণ্ডের সময় দেখেছি, এ ভাবেই দুর্নীতি ঢাকতে বড় অফিসারদের সরিয়ে দিয়েছিলেন উনি।’’ উল্লেখ্য, এই একই ইস্যুতে ফেসবুকে একটি কটাক্ষপূর্ণ পোস্ট করেছেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক অনুপম হাজরাও।
গরু পাচার এবং ‘ভোট পরবর্তী হিংসা’। এই দুই মামলায় সম্প্রতি তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রতকে তলব করেছে সিবিআই। কিন্তু অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে শুক্রবারও সিবিআই হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। এ নিয়েও কটাক্ষ করেন হুগলির বিজেপি সাংসদ। বলেন, ‘‘কোনও আয়ের উৎস ছাড়া কোথা থেকে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন অনুব্রত?’’ তৃণমূল নেতাকে সিবিআই হেফাজতে নেওয়ার দাবি জানান তিনি। লকেটের আরও সংযোজন, ‘‘মানুষের টাকা হাতিয়েছেন। আর যখন সিবিআই গরু পাচার মামলায় তাঁকে ডাকছে, তখনই তিনি মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তিনি (অনুব্রত) যে ভাবে বীরভূম জুড়ে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করেছেন, তাতে শাস্তি তাঁকে পেতে হবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘সিবিআই অনুব্রতকে দ্রুত হেফাজতে নিক। তা হলেই সব সামনে আসবে। পিছনে আরও বড় মাথারা আছে, তারাও সামনে আসবে।’’
লকেটের এই আক্রমণ নিয়ে পাল্টা কটাক্ষ করেছে তৃণমূল। বীরভূম জেলার তৃণমূলের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘এই দলের পশ্চিমবঙ্গে কোনও ভিত্তি নেই। মানুষ এদের প্রত্যাখ্যান করেছে। এঁরা (লকেট) শুধু উল্টোপাল্টা বলে ক্যামেরার সামনে আসতে চাইছেন।’’
গরু পাচার এবং ‘ভোট পরবর্তী হিংসা’। এই দুই মামলায় সম্প্রতি তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রতকে তলব করেছে সিবিআই। কিন্তু অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে শুক্রবারও সিবিআই হাজিরা এড়িয়েছেন তিনি। এ নিয়েও কটাক্ষ করেন হুগলির বিজেপি সাংসদ। বলেন, ‘‘কোনও আয়ের উৎস ছাড়া কোথা থেকে কোটি কোটি টাকা কামিয়েছেন অনুব্রত?’’ তৃণমূল নেতাকে সিবিআই হেফাজতে নেওয়ার দাবি জানান তিনি। লকেটের আরও সংযোজন, ‘‘মানুষের টাকা হাতিয়েছেন। আর যখন সিবিআই গরু পাচার মামলায় তাঁকে ডাকছে, তখনই তিনি মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন। তিনি (অনুব্রত) যে ভাবে বীরভূম জুড়ে সন্ত্রাসের পরিবেশ তৈরি করেছেন, তাতে শাস্তি তাঁকে পেতে হবে।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘সিবিআই অনুব্রতকে দ্রুত হেফাজতে নিক। তা হলেই সব সামনে আসবে। পিছনে আরও বড় মাথারা আছে, তারাও সামনে আসবে।’’
লকেটের এই আক্রমণ নিয়ে পাল্টা কটাক্ষ করেছে তৃণমূল। বীরভূম জেলার তৃণমূলের সহ-সভাপতি মলয় মুখোপাধ্যায় বলেন, ‘‘এই দলের পশ্চিমবঙ্গে কোনও ভিত্তি নেই। মানুষ এদের প্রত্যাখ্যান করেছে। এঁরা (লকেট) শুধু উল্টোপাল্টা বলে ক্যামেরার সামনে আসতে চাইছেন।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy