নব কলেবর: যেমন হয়ে উঠতে চলেছে এনজেপি স্টেশন।
শুক্রবার রাজ্যে প্রথম বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের উদ্বোধন। এনজেপি স্টেশনে উপস্থিত লোকজনকে উদ্বোধনী সে অনুষ্ঠান দেখাতে ‘এলইডি স্ক্রিন’ বসানো হচ্ছে রেলের তরফে। শুক্রবার এনজেপি-তে নতুন স্টেশনের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করা হবে। সে অনুষ্ঠানে ‘ভার্চুয়াল’ মাধ্যমে উপস্থিত থাকতে পারেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। এই স্টেশনে বন্দে ভারতকে স্বাগত জানাতে দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি জেলা থেকে বিজেপির তরফে কর্মী-সমর্থকদের নিয়ে আসা হবে।
এনজেপি স্টেশনে অনুষ্ঠানে শুক্রবার সকালের উপস্থিত থাকবেন উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের আধিকারিকেরা। পাশাপাশি, দার্জিলিঙের সাংসদ রাজু বিস্তা এবং বিজেপি বিধায়কেরাও থাকবেন সেখানে। স্টেশনে ঢোকার মুখে মঞ্চ বানানো হয়েছে। সেখানে নতুন স্টেশনের জন্য ‘ভিতপুজো’ হবে। উত্তর-পূর্ব সীমান্ত রেলওয়ের এডিআরএম সঞ্জয় চিলওয়ারওয়ার বলেন, ‘‘ভিতপুজোর অনুষ্ঠানে ‘ভার্চুয়াল’ পদ্ধতিতে প্রধানমন্ত্রীর থাকার কথা। সাংসদ, বিধায়কেরা থাকবেন। বন্দে ভারতের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানও সাধারণ মানুষ দেখতে পারবেন।’’ রাতে রেলের তরফে স্টেশনে কোনও অনুষ্ঠান হচ্ছে না।
রাত ৯টা ২০মিনিট নাগাদ শুক্রবার এনজেপি স্টেশনে পৌঁছনোর কথা রয়েছে বন্দে ভারত এক্সপ্রেস। এক নম্বর প্ল্যাটফর্মে ঢুকবে ট্রেনটি। সে সময় বিজেপি কর্মীরা প্ল্যাটফর্মে ট্রেনটিকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত থাকবেন। জলপাইগুড়ির বিজেপি সাংসদ জয়ন্ত রায় বলেন, ‘‘রাত হয়ে যাবে বলে আমরা বেশি কর্মীদের আনতে পারছি না স্টেশনে। শিলিগুড়ি ও জলপাইগুড়ি থেকে কিছু কর্মীদের আনা হবে।’’ হাওড়া থেকে সাংসদও বন্দে ভারতে আসবেন শিলিগুড়িতে।
বন্দে ভারতের জন্য স্টেশনের নিরাপত্তা বাড়ানো হচ্ছে। ‘ট্রায়াল রান’-এর দিন স্টেশনের প্ল্যাটফর্মে ব্যাপক ভিড় হয়েছিল। রেলকর্তাদের অনুমান, শুক্রবার রাতেও প্রচুর লোক বন্দে ভারত দেখার জন্য স্টেশনে আসবেন। তাই সেই সময় স্টেশনের নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন থাকছে যথেষ্ট পরিমাণ পুলিশ এবং আরপিএফ। এনজেপি জিআরপি থানার আইসি অনুপম মজুমদার বলেন, ‘‘ট্রেন ঢোকার সময় প্ল্যাটফর্মে পুলিশ মোতায়েন থাকবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy