ম্যারাথনে ৬ কিলোমিটার দৌড়েছিলেন রেয়াশ রাই। তার পরেই মৃত্যু! —নিজস্ব চিত্র।
পাহাড়ের চড়াই-উতরাই আঁকাবাঁকা পথ পেরিয়ে এক পাহাড়ি গ্রাম। নাম গরুবাথান টার। পাহাড়ের উপরে রয়েছে ফুটবল খেলার মাঠ। মাঠের অদূরের এলাকার নাম নর্থ জ়োন। সেখান থেকেই ভেসে আসছিল কান্নার আওয়াজ। পরিবারের একমাত্র সন্তান ছিলেন রিয়েশ রাই। মাত্র ১৮ বছরের ছেলেকে হারিয়ে হাহাকার বাঁধ মানছে না মা ঊর্মিলা রাইয়ের। ছোট থেকে বাড়ির সামনের ফুটবল মাঠে খেলে বড় হয়েছেন রিয়েশ। ছেলেবেলা থেকে স্কুলে খেলাধুলো বা দৌড় প্রতিযোগিতায় অংশ নিতেন ওই ছাত্র। সেই দৌড়ের ময়দানেই যে এ ভাবে প্রাণ চলে যাবে তাঁর, ভাবতে পারছেন না কেউ। রিয়েশের বাবা মনোজ রাই সংসার চালাতে দুবাইয়ে কাজ করেন। রবিবার সকালে ছেলের মৃত্যুসংবাদ পেয়েই দুবাই থেকে রওনা হয়েছেন তিনি। রিয়েশের নিথর দেহ আনতে গিয়েছিলেন গ্রামের মেঘনাথ রাই। তিনি বলেন , ‘‘কী ভাবে দেহ নিয়ে ফিরব বুঝে উঠতে পারছি না। ও আমাদের গর্ব ছিল।’’ গরুবাথান পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি তথা অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক সূর্যমণি রাইয়ের কথায়, ‘‘ ও এলাকার ‘আইকন’ ছিল।’’ পরিবার সূত্রে খবর, বাবা মনোজ রাই ফিরলে মঙ্গলবার শেষকৃত্য হবে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy