Advertisement
১৯ ডিসেম্বর ২০২৪
Death

শোকে স্তব্ধ বালিয়া

সকাল থেকেই দেবেন্দ্রনাথের বাড়ির সামনে তাঁকে শেষ চোখের দেখা দেখতে ভিড় জমিয়েছিলেন প্রচুর মানুষ।

স্বজনহারা: কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বিধায়কের স্ত্রী চাঁদিমা রায়। মঙ্গলবার বালিয়ায়। ছবি: অমিত মোহান্ত

স্বজনহারা: কান্নায় ভেঙে পড়েছেন বিধায়কের স্ত্রী চাঁদিমা রায়। মঙ্গলবার বালিয়ায়। ছবি: অমিত মোহান্ত

বিকাশ সাহা
হেমতাবাদ শেষ আপডেট: ১৫ জুলাই ২০২০ ০১:৫৯
Share: Save:

‘ঘরের ছেলের’ শেষযাত্রায় চোখের জলে ভাসল গোটা বালিয়া গ্রাম।

মঙ্গলবার দুপুর ২টো নাগাদ রায়গঞ্জ থেকে বিজেপি বিধায়ক দেবেন্দ্রনাথ রায়ের মরদেহ শালবাগান সংলগ্ন বিজেপির দলীয় কার্যালয়ে পৌঁছয়। আসেন মন্ত্রী, সাংসদেরা। পরে মরদেহ নিয়ে যাওয়া হয় মোহিনীগঞ্জ সমব্যায় ব্যাঙ্ক ও বিন্দোল গ্রাম পঞ্চায়েতে। মোহিনীগঞ্জ সমব্যায় ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান পদে ছিলেন দেবেন্দ্রনাথ। দীর্ঘদিন বিন্দোল গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানও ছিলেন । সেখান থেকে মরদেহ আনা হয় বালিয়াদিঘি মোড়ে। সেখান থেকে দুই কিলোমিটার দুরে বালিয়া গ্রাম। গ্রামে ঢোকার রাস্তার ধারে দাঁড়িয়েছিলেন প্রচুর মানুষ। গ্রামে বিধায়কের মরদেহ ঢুকতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন অনেকে।

এ দিন সকাল থেকেই দেবেন্দ্রনাথের বাড়ির সামনে তাঁকে শেষ চোখের দেখা দেখতে ভিড় জমিয়েছিলেন প্রচুর মানুষ। বিধায়কের স্ত্রী চাঁদিমা ও মেয়ে সৃষ্টি কান্নায় ভেঙে পড়েছিলেন। তাঁদের সঙ্গে দেখা করেন রায়গঞ্জের সাংসদ দেবশ্রী চৌধুরী, কোচবিহারের সাংসদ নিশীথ প্রামাণিক, জলপাইগুরির সাংসদ জয়ন্ত রায়, উত্তর মালদহের সাংসদ খগেন মুর্মূ।

বিকেল চারটে নাগাদ মৃতদেহ নিয়ে গ্রামের বাড়ির সামনে পৌঁছয় শববাহী গাড়ি। বিকেলেই বাড়ি থেকে কিছুটা দুরে কুলিক নদীর স্বতীপুরা ঘাটে বিধায়কের শেষকৃত্য সম্পূর্ণ হয়।

চোখ ভিজে পশিরুদ্দিন আহম্মদের। তিনি তৃণমূল নেতা হিসেবে পরিচয় দেন। তিনি বলেন, ‘‘দেবেনদা ছিলেন রাজনীতির উর্ধে। আমরা এক অভিভাবকে হারালাম।’’

অন্য বিষয়গুলি:

Death BJP Balia
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy