শুক্রবার কলকাতা ছাড়াও রানিগঞ্জ থেকে আরও এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে এনআইএ। —প্রতীকী চিত্র।
সল্টলেকের বিকাশ ভবনের কাছে একটি কম্পিউটার সংস্থায় কাজ করতেন। কিন্তু তিনিই লুকিয়ে বিস্ফোরকের ব্যবসা করেন! জাতীয় তদন্তকারী সংস্থা এনআইএয়ের হাতে গ্রেফতার হওয়া বীরভূমের মুরারইয়ের বাসিন্দা মীর মহম্মদ আসাদুজ্জামানকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এমনই তথ্য উঠে এসেছে বলে খবর। তদন্তকারী সংস্থা সূত্রে খবর, শুক্রবার কলকাতা ছাড়াও রানিগঞ্জ থেকে আরও এক অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছে তারা।
শুক্রবার বিকাশ ভবন থেকে ধৃত মীর মহম্মদের বাড়ি মুরারই থানা থেকে ঢিলছোড়া দূরত্বে। ব্লক অফিস পাড়ার বাসিন্দা বিস্ফোরকের ব্যবসা করার অভিযোগে গ্রেফতার হয়েছেন, এই খবর শুনে আকাশ থেকে পড়ছেন স্থানীয়েরা। জানাচ্ছেন, ঘুণাক্ষরেও টের পাননি বিষয়টি। শনিবার মীর মহম্মদের বাড়িতে গেলে কারও দেখা মেলেনি। তালাবন্ধ তাঁর বাড়ি।
এনআইএ সূত্রে খবর, গত ৩১ জানুয়ারি রিন্টু শেখের গ্রেফতারির পর মীরাজুদ্দিন আলি খান এবং মীর মহম্মদ নামে এই দু’জনকে পাকড়াও করেছে তারা। তদন্তে তারা জানতে পারে রিন্টু শেখ ২৭ হাজার কেজি অ্যামোনিয়াম নাইট্রেট পায় মীর মহম্মদের কাছে। অন্য দিকে, মীরাজুদ্দিন বেআইনি ভাবে ইলেকট্রিক ডিটোনেটর এবং জিলেটিন স্টিক সরবরাহ করতেন বলে অভিযোগ। তাঁদের গ্রেফতার করে আরও তথ্য জানার চেষ্টা চালাচ্ছেন এনআইএ আধিকারিকেরা।
উল্লেখ্য, ২০২২ সালের জুন মাসে রাজ্য এসটিএফের একটি দল বীরভূমের মহম্মদ বাজার এলাকায় একটি গাড়ি থেকে ৮১ হাজার ইলেকট্রিক ডিটোনেটর উদ্ধার করে। সে বছরের ৩০ জুন মহম্মদবাজার থানায় এফআইআর দায়ের হয়। তার পর থেকে মামলার তদন্তভার হাতে নেয় এনআইএ।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy