প্রতীকী ছবি।
মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক স্কুলে বসে আঁকো, প্রবন্ধ রচনা এবং বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করতে হবে ১৪ অগস্টের মধ্যে। বিষয়বস্তু দেশভক্তি। আরও নির্দিষ্ট করে বললে কার্গিল যুদ্ধে সেনাদের আত্মত্যাগ, তাঁদের একাত্মবোধ, দেশভক্তির টুকরো টুকরো ছবি তুলে ধরতে হবে আঁকায়, লেখায় এবং বিতর্কে। স্কুলে স্কুলে এ ভাবেই কার্গিল বিজয় দিবস পালনের নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্র। এবং এই নির্দেশ মানছে রাজ্য সরকারও।
পশ্চিমবঙ্গ সমগ্র শিক্ষা মিশনের পক্ষ থেকে এই নির্দেশ জেলা স্কুল আধিকারিকদের কাছে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। কার্গিল বিজয় দিবস ছাড়াও মোহনদাস কর্মচন্দ গাঁধীর সার্ধশতবর্ষ উপলক্ষে ২ অক্টোবর থেকে সারা বছর ধরে স্কুলে স্কুলে তাঁর জীবনদর্শন ও দেশভক্তির উপরে নানা প্রতিযোগিতা চলবে। এই উদ্যোগ রাজ্য সরকারের। শিক্ষা শিবিরের একাংশের মতে, দেশভক্তি সংক্রান্ত বিষয়কে ঘিরে দ্রুত জনসংযোগ বাড়ে এবং নিবিড় হয় বলেই স্কুলে স্কুলে এই ধরনের অনুষ্ঠান করার উপরে জোর দেওয়া হচ্ছে।
যাদবপুর বিদ্যাপীঠের প্রধান শিক্ষক পরিমল ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘দেশভক্তি সংক্রান্ত কোনও অনুষ্ঠান করার নির্দেশ এর আগে আসেনি। কার্গিল বিজয় দিবস পালন নিয়ে কোনও নির্দেশ এলে অবশ্যই পালন করতে হবে।’’ হেয়ার স্কুলের প্রধান শিক্ষক সুনীল দাসও জানান, কার্গিল বিজয় দিবস উদ্যাপন নিয়ে কোনও নির্দেশ এখনও আসেনি। এলে তা পালন করা হবে। বেথুন স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা শাশ্বতী অধিকারী। তিনি বলেন, ‘‘স্কুলে ১৫ অগস্ট, ২৬ জানুয়ারি উদ্যাপন হয়। দেশভক্তি নিয়ে আলাদা ভাবে কোনও অনুষ্ঠান করার নির্দেশ আগে পাইনি। এ বার কার্গিল বিজয় দিবস সংক্রান্ত প্রতিযোগিতা করার নির্দেশ পেয়েছি। সেই অনুসারে নাটক, বিতর্ক প্রতিযোগিতার আয়োজন করব আমরা। স্কুলে কী কী অনুষ্ঠান করা হল, তার ছবি তুলে সংশ্লিষ্ট বিভাগে পাঠিয়েও দেওয়া হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy