—ফাইল চিত্র।
প্রস্তাব ছিল, সেই সূত্রে ছিল কিঞ্চিৎ আশাও। কিন্তু দিনান্তে মিলল নিতান্তই হতাশা! জেলার বাসিন্দাদের প্রত্যাশা ছিল প্রস্তাবিত ও থমকে থাকা রেল প্রকল্পগুলির বিষয়ে ভেবে দেখবে দিল্লি। কিন্তু নতুন ট্রেন তো দূর অস্ত্, থমকে যাওয়া প্রকল্পগুলি নিয়েও বাজেটে একটি শব্দও খরচ করা হয়নি। শনিবার, সোশ্যাল মিডিয়ায় তা নিয়ে আক্ষেপের ছড়াছড়ি।
মুর্শিদাবাদ স্টেশনের সঙ্গে আজিমগঞ্জের সংযুক্তিকরণের দাবি দীর্ঘ দিনের। রেলমন্ত্রক সেই প্রকল্পের অনুমোদনও দিয়েছিল। সেই মতো দু’টি স্টেশনের মাঝে নসিপুরে ভাগীরথীর উপর ২০০৪ সালে রেলসেতুর শিলান্যাস হয়। কিন্তু জমি জটে আটকে থাকা সেই প্রকল্পের ব্যপারে তা নিয়ে একটি শব্দও নেই। মুর্শিদাবাদ রেলওয়ে প্যাসেঞ্জার অ্যাসোসিয়েশনের দাবি ছিল, এই রেলপথ চালু হলে উত্তরবঙ্গ, দিল্লি-সহ দেশের বিভিন্ন এলাকার দূরত্ব কমে যাবে, রেলের আয় বাড়বে। কিন্তু এ দিন বাজেটে তার কোনও উল্লেখ চোকে পড়েনি। চৌরিগাছা সাইথিয়া ভায়া কান্দি রেলপথের অনুমোদনও মিলেছে। জমি অধিগ্রহণের জন্য চৌরিগাছা থেকে রাজারামপুর পর্যন্ত প্রায় ১০ কিলোমিটার সমীক্ষার কাজও হয়েছে। কিন্তু এখনও অর্থ বরাদ্দ হয়নি। কৃষ্ণনগর-বহরমপুর ভায়া করিমপুর রেলপথের দাবিও অনেক দিনের। নিয়ম মাফিক সমীক্ষাও হয়েছে। ২০০৯-১০সালে তৎকালীন রেল বাজেটে কৃষ্ণনগর বহরমপুর ভায়া চাপড়া-করিমপুর ১১৯ কিলোমিটার দীর্ঘ রেলপথের জন্য ৯৩২ কোটি টাকা ব্যয় ধার্য করা হয়। কিন্তু প্রকল্পে অর্থ বরাদ্দ হয়নি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy