—প্রতীকী চিত্র।
পরীক্ষার জাল শংসাপত্র নিয়ে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তি হতে এসেছিলেন এক ছাত্রী। তাঁর জমা করা নথি দেখেই সন্দেহ হওয়ায় তা স্বাস্থ্য ভবনে পাঠানো হয়েছিল। সেখান থেকেই স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, নথিটি জাল! এর পরেই পুলিশের কাছে অভিযোগ দায়ের হয়। তদন্তে নেমে বৃহস্পতিবার তিন জনকে গ্রেফতার করেছে। তাঁদের মধ্যে এক জন বিহারের বাসিন্দা।
কলেজ অফ মেডিসিন অ্যান্ড জিএনএম হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, ডাক্তারি কোর্সে ভর্তির কাউন্সেলিং চলাকালীন আসানসোল ও বনগাঁ থেকে দুই ছাত্রী কল্যাণী কলেজ অফ মেডিসিনে ভর্তি হতে আসেন। তাঁদের জমা দেওয়া র্যাঙ্ক কার্ড-সহ অন্যান্য নথি দেখে সন্দেহ হয় কলেজ কর্তৃপক্ষের। কাউকে কিছু না জানিয়ে কলেজের অধ্যক্ষ সমস্ত নথি সাস্থ্য ভবনে পরীক্ষার জন্য পাঠান। স্বাস্থ্য ভবন থেকে জানানো হয়, সমস্ত নথি জাল। বিষয়টি আগেভাগে অনুমান করতে পেরে দুই ছাত্রী ও তাঁর সঙ্গে থাকা আরও তিন জন সেখান থেকে পালিয়ে যান। ঘটনার বিবরণ দিয়ে কল্যাণী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন অধ্যক্ষ অভিজিৎ মুখোপাধ্যায়। তদন্ত শুরু করে পুলিশ। বৃহস্পতিবার রাতে পুলিশের অভিযানে গ্রেফতার হয় এই চক্রের তিন সদস্য। ধৃতদের মধ্যে মানালি দাস ও রত্না দাস কলকাতার বাসিন্দা। সঞ্জিব ঝা নামে বিহারের এক বাসিন্দাকেও গ্রেফতার করে পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে খবর, ধৃতদের হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই চক্রের মূল পাণ্ডা-সহ প্রত্যেককে গ্রেফতার করতে চাইছে পুলিশ। কলেজের অধ্যক্ষ অভিজিৎ বলেন, ‘‘যে নথি নিয়ে দুই ছাত্রী ভর্তি হতে এসেছিল, সেগুলো দেখেই আমার সন্দেহ হয়। পরীক্ষার পর জানা যায়, সমস্ত নথি জাল। পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করি।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy