হিলি শুল্ক দফতর। —ফাইল চিত্র।
দুর্গাপুজোর জন্য হিলি স্থলবন্দরে ছয় দিন বন্ধ থাকবে আমদানি এবং রফতানি। বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানালেন বন্দর কর্তৃপক্ষ। বাণিজ্য বন্ধ থাকলেও হিলি ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে অভিবাসন সংক্রান্ত কাজকর্ম স্বাভাবিক থাকবে। বাংলাদেশের তরফে দিনাজপুর হাকিমপুর উপজেলার হিলি স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ফিরদৌস রহমান এবং হিলি ইমিগ্রেশন পুলিশ ইনস্পেক্টর বদিউজ্জামান ওই বিজ্ঞপ্তির সত্যতা স্বীকার করেছেন। অন্য দিকে, প্রায় এক সপ্তাহ ওই বন্দর দিয়ে আমদানি ও রপ্তানি বন্ধ থাকার কারণে আবার নিত্য প্রয়োজনীয় জিনেসের মূল্য বৃদ্ধি পাবে বলে আশঙ্কা করেছে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী মহল। ওই সময়ে ভারতে বিভিন্ন সফটঅয়্যার সংক্রান্ত কাজের আপডেট চলবে বলে জানিয়েছেন স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের প্রায়োরিটি অফিসার সুরেন্দ্র থাপা।
ভারতের হিলি এক্সপোর্টার অ্যান্ড কাস্টমস্ ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন ৩ অক্টোবর বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, আগামী ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত হিলি স্থলবন্দর দিয়ে উভয় দেশের আমদানি-রফতানি বন্ধ থাকবে। তবে আগামী ১৫ অক্টোবর সকাল থেকে পুনরায় আমদানি এবং রফতানি স্বাভাবিক হবে। বদিউজ্জামান বলেন, ‘‘বন্দর দিয়ে আমদানি, রফতানি বন্ধ থাকবে। কিন্তু ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে উভয় দেশের পাসপোর্ট থাকা যাত্রীদের স্বাভাবিক থাকবে।
তবে আমদানি বন্ধ থাকায় আলু-পেঁয়াজের দাম বৃদ্ধির আশঙ্কা থাকছে বাংলাদেশে। সে দেশের ব্যবসায়ী সূত্রের খবর, এই মুহূর্তে যা পেঁয়াজ মজুদ রয়েছে, তাতে তিন থেকে চার দিন সরবরাহ স্বাভাবিক থাকবে। বাংলাদেশের আলু আমদানিকারক সংস্কার কর্ণধার রবি সাহা বলেন, ‘‘ভারত থেকে আমদানিকৃত আলুতে দেশীয় বাজারে দাম অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছিল। ভারত থেকে রফতানি এক সপ্তাহ বন্ধ থাকলে সেই দাম আবার বৃদ্ধি পাবে বলে মনে হচ্ছে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy