গ্রাফিক: সনৎ সিংহ
শনিবার আনন্দবাজার অনলাইনের লাইভ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু। ৬৫ মিনিটের সেই সরাসরি অনুষ্ঠানে মন্তব্য এসেছিল ১ লক্ষ ১৩ হাজার। যার মধ্যে ছিল কিছু প্রশ্ন, কিছু মন্তব্য, অনুরোধ, দাবি বা পরামর্শ। সব মিলিয়ে এক ঘণ্টার অনুষ্ঠানে যত মানুষ অংশগ্রহণ করেছিলেন, তার মধ্যে ১ লক্ষ ১৩ হাজার দর্শক মন্তব্য বাক্সে ছিলেন সক্রিয়, যে কারণে আনন্দবাজার অনলাইন অভিভূত ও কৃতজ্ঞ। কিন্তু একই সঙ্গে এত কম সময়ের মধ্যে এই বিপুল সংখ্যায় মানুষ এসে পড়ায় যে লিঙ্কে আমাদের অনুষ্ঠান সম্প্রচার হচ্ছিল, সেই লিঙ্কটি ‘জ্যাম’ হওয়ার উপক্রম হয়। যে কারণে প্রায় কোনও প্রশ্নই নেওয়া যায়নি। সেই কারণেই আমরা দর্শকদের কাছে দুঃখিত।
লাইভ শুরু হওয়ার পর পরই দেখা যায়, এক ধাক্কায় চার হাজারের বেশি দর্শক উপস্থিত হয়েছেন অনুষ্ঠানে। লাইভের নিরিখে যা খুবই বিরল। এই সংখ্যাটা ক্রমশ বাড়তে থাকে। অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার এক ঘণ্টার মধ্যে দর্শক সংখ্যা এক লক্ষ ছাড়িয়ে যায়। তার পর থেকে যা লাফিয়ে বাড়ছে।
পাশাপাশি অনুষ্ঠানের অনলাইনে প্রশ্ন করার একটি ধাঁচও লক্ষ করা গিয়েছে। যে ভাবে একের পর এক একই প্রশ্ন এসেছে, তাতে কোথাও একটা এমন জল্পনা তৈরি হয়েছে, এই প্রশ্ন করার পিছনে সংগঠিত কোনও পরিকল্পনা ছিল কি না। কারণ, এই অনুষ্ঠানের সূত্রধার, আনন্দবাজার অনলাইনের সম্পাদক অনিন্দ্য জানার ব্যক্তিগত ই-মেল আইডি-তে ওই এক ঘণ্টায় ৩৭টি মেল এসেছে। তার মধ্যে লক্ষ্মীকান্ত টুডু এক প্রশ্ন ছ’বার পাঠিয়েছেন, ছ’টি আলাদা ই-মেলে। সুফিয়া খাতুন বলে আরও এক জন এক প্রশ্ন পাঁচবার পাঠিয়েছেন ওই এক মেল আইডি-তে। এ ছাড়া অনিন্দ্যর ব্যক্তিগত ফেসবুক প্রোফাইলের মেসেজে ৪৩টি প্রশ্ন এসেছে, তার মধ্যে একই ব্যক্তি ১৮ বার একই প্রশ্ন পাঠিয়েছেন। তাঁর ব্যক্তিগত মোবাইল নম্বরেও শ’য়ে শ’য়ে মেসেজে এসেছে প্রশ্ন। তার মধ্যে বহু প্রশ্ন এসেছে বার বার।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy