টিকা নিচ্ছেন ঝাড়গ্রাম জেলা মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ মৃধা। নিজস্ব চিত্র
করোনার টিকাকরণের প্রথম দিনে একশোয় একশো পেয়ে রাজ্যে ‘ফার্স্ট বয়’ ঝাড়গ্রাম। জেলার স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর, শনিবার ৪টি কেন্দ্র থেকে ৪০০ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্র প্রতি ১০০ জনের নামের তালিকা আগেই তৈরি করেছিল জেলা স্বাস্থ্য দফতর।
শনিবার সারা রাজ্যের সঙ্গে ঝাড়গ্রাম জেলার ঝাড়গ্রাম নার্সিং ট্রেনিং স্কুল, এসিএমওএইচ অফিস মিটিং হল, জামবনি চিল্কিগড় স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং গোপীবল্লভপুর স্বাস্থ্য কেন্দ্র, এই ৪টি কেন্দ্র থেকে টিকা দেওয়া শুরু হয়েছিল। তা চলে সন্ধ্যা সাড়ে ৫টা পর্যন্ত। টিকা নিয়ে ‘সংশয়’ তৈরি হয়েছে এক অংশের মানুষের মধ্যে। তা কাটাতে এ দিন প্রথমেই টিকা নেন ঝাড়গ্রাম জেলা মূখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক প্রকাশ মৃধা। টিকাকরণে জেলার সাফল্য নিয়ে তিনি বলেন, ‘‘সকলে এগিয়ে আসায় একশোতে একশো পাওয়া গিয়েছে। ৪টি কেন্দ্রেই নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয়েছে।’’
পাশের জেলা পশ্চিম মেদিনীপুরে লক্ষ্যমাত্রা ছিল ১১০০। কিন্তু প্রথম দিন টিকা নিয়েছেন ৬৩৯ জন। সবচেয়ে বেশি ৮৪ জনের টিকাকরণ হয়েছে ডেবরা হাসপাতালে। আবার সর্বনিম্ন টিকাকরণ ৩৩ জন টিকা নিয়েছেন খড়গপুর মহকুমা হাসপাতাল থেকে। জেলায় যাতে লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হয় সে দিকে নজর দিচ্ছে জেলা স্বাস্থ্য দফকতর।দপ্তর। মেদিনীপুরের মোট ১১ টি কেন্দ্র থেকে টিকা দেওয়া হয়েছে। কেন্দ্র পিছু তৈরি হয়েছিল ১০০ জন করে নামের তালিকা।
আরও পড়ুন: নীলবাড়ির লক্ষ্যে গেরুয়া রথ বঙ্গে, পাঁচ যাত্রার শেষে মেগা সমাবেশ
আরও পড়ুন: মমতার সভায় ডাক নেই দুই অধিকারীকে, যাবেন না তাঁরাও
লক্ষ্যমাত্রা ছুঁতে না পারার কারণ হিসাবে উপ মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক সৌম্য শঙ্কর ষড়ঙ্গী বলেন, ‘‘অনলাইনের মাধ্যমে নাম নথিভুক্ত হওয়ার কারণে অনেকেই সময়ে মেসেজ হয়তো পাননি। সেই কারণে কিছুটা ঘাটতি থাকলেও থাকতে পারে। তবে সংশয় মানুষের মধ্যে থেকে যে কাটানো সম্ভব হয়েছে তা উপস্থিতি এবং টিকা নেওয়ার হারেই প্রমাণ।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy