তৃণমূলের অবস্থান। মেদিনীপুরের এলআইসি মোড়ে। নিজস্ব চিত্র
একদিন আগে বিরোধী দলের মিছিল হয়েছিল দূরত্ব বিধি উড়িয়েই। বৃহস্পতিবার শাসকদলের মিছিল - সভাতেও মানা হল না করোনা বিধি।
এ দিন মেদিনীপুর শহরে জেলা তৃণমূলের উদ্যোগে মিছিল ও প্রতিবাদ সভা করা হয়। শহরে ঢোকার ৪ টি প্রধান প্রবেশপথ থেকে তৃণমূল কর্মী সমর্থকদের বড় বড় মিছিল এসে জমায়েত হয় এলআইসি মোড়ে বিদ্যাসাগর মূর্তির সামনে। সেখানে মঞ্চ বেঁধে হয় প্রতিবাদ সভা। জেলা নেতৃবৃন্দের সঙ্গে ছিলেন সাংসদ, মন্ত্রীও। ঠাসাঠাসি ভিড়ে যেমন মিছিল হয়েছে, তেমনি সভাস্থলে পাশাপাশি বসে নেতাদের বক্তব্য শুনেছেন দলের কর্মী সমর্থকেরা। অনেকের মুখে মাস্কও ছিল না। অনেকের থুতনিতেই ঝুলেছে মাস্ক।
কৃষি আইন ও দলিত - মহিলাদের উপর অত্যাচারের প্রতিবাদে এ দিন মেদিনীপুর শহরে মহামিছিলের ডাক দিয়েছিল তৃণমূল। এক জায়গা থেকে না করে, শহরের ৪ টি স্থান থেকে মিছিলের কর্মসূচি নেওয়া হয়। জেলার বিভিন্ন প্রান্ত থেকে দলের কর্মী সমর্থকেরা ধর্মা, আবাস, রাঙামাটি ও জজকোর্ট সংলগ্ন স্থানে এসে জড়ো হন। তারপর এই ৪টি জায়গা থেকে মিছিল গিয়ে পৌছয় এলআইসি মোড়ের সামনে। মিছিলে হাঁটেন সাংসদ মানস ভুঁইয়া, রাজ্যের মন্ত্রী সৌমেন মহাপাত্র। প্রতিবাদ সভায় মানস, সৌমেন ছাড়াও বক্তৃতা করেন দলের জেলা সভাপতি অজিত মাইতি। ছিলেন জেলাপরিষদের সভাধিপতি উত্তরা সিংহ, দীনেন রায়, আশিস চক্রবর্তী, প্রদ্যোত ঘোষ সহ কয়েকজন বিধায়কও। তৃণমূলের এক জেলা নেতা বলেন, ‘‘করোনা সংক্রমণের জন্যই একস্থান থেকে প্রচুর মানুষ নিয়ে মহামিছিল না করে শহরের ৪টি পয়েন্টে ভাগ করে দেওয়া হয়।’’
বুধবার বিকেলে মেদিনীপুর শহরে বামেদের মিছিল হয়। ছিল কংগ্রেসও। নেতৃত্বে ছিলেন সিপিএমের রাজ্য সম্পাদক সূর্যকান্ত মিশ্র। ওই মিছিলেও দেখা গিয়েছিল ঠেসাঠেসি ভিড়।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy