'ইয়ং ইন্ডিয়া কে বোল' কর্মসূচির সূচনা যুব কংগ্রেসের। কলকাতায় বুধবার।—নিজস্ব চিত্র।
নাগরিকত্ব আইন এবং নাগরিকপঞ্জির প্রশ্নে প্রতিবাদ চলছেই। তারই পাশাপাশি এ বার অর্থনৈতিক সমস্যার দিকে নজর দিয়ে আন্দোলনের পথে যাচ্ছে বাম ও কংগ্রেস।
বামেদের অভিযোগ, কর্মসংস্থানের সুরাহা করার কোনও হদিশ কেন্দ্রীয় বাজেটে নেই। উপরন্তু, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার বিলগ্নিকরণ এবং কৃষক ও ক্ষেতমজুর-বিরোদী একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত নিয়ে সাধারণ মানুষকে আরও দুর্দশায় ফেলা হচ্ছে। অন্য দিকে, তথ্যের গোঁজামিল দিয়ে রাজ্য বাজেটে পুরভোটের আগে মানুষকে বোকা বানানোর চেষ্টা হয়েছে বলে তাদের অভিযোগ। কেন্দ্র ও রাজ্য সরকারের অর্থনীতির প্রতিবাদেই ফের রাস্তায় নামছে বাম ও কংগ্রেসের শ্রমিক সংগঠন। জীবন বিমা নিগমের (এলআইসি) শেয়ার বিক্রি এবং বিমা ক্ষেত্রকে বিদেশি বাজারের কাছে উন্মুক্ত করে দেওয়ার নীতির বিরোধিতায় আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি চাঁজনি চকে হিন্দুস্তান বিল্ডিং-এর সামনে বিক্ষোভ-অবস্থানের কর্মসূচি নিয়েছে কেন্দ্রীয় ট্রেড ইউনিয়নগুলি। সিটু, এআইটিইউসি-র মতো বাম সংগঠনের পাশাপাশি ওই বিক্ষোভে শামিল হবে কংগ্রেস প্রভাবিত আইএনটিইউসি-ও। তার পরে সিএএ, এনপিআর, এনআরসি-র বিরুদ্ধে ধর্মতলা থেকে মহাজাতি সদন পর্যন্ত ফের মিছিল ২ মার্চ।
দেশ জুড়ে বেকারত্বের সমস্যাকে স্পষ্ট করে ফুটিয়ে তোলার লক্ষ্যে যুব কংগ্রেস শুরু করছে নতুন কর্মসূচি ‘ইয়ং ইন্ডিয়া কে বোল, ২০২০’। জাতীয় বেকারত্বপঞ্জির (এনআরইউ) দাবিকে আরও জনপ্রিয় করে তোলার লক্ষ্যেই এই কর্মসূচি। বেকারত্বের সমস্যাকে ব্যাখ্যা করে কে কেমন বক্তৃতা করতে পারেন, তার প্রতিযোগিতা চালাবে যুব কংগ্রেস। সর্বভারতীয় যুব নেতৃত্বের নির্দেশে বুধবার কলকাতায় ওই কর্মসূচির সূচনা করেছেন প্রদেশ যুব কংগ্রেস সভাপতি শাদাব খান এবং সংগঠনের দুই কেন্দ্রীয় প্রতিনিধি বিকাশ গৌরব ও আরিয়ান শুক্ল। নরেন্দ্র মোদীর ‘মন কি বাতে’র জবাবে যুব কংগ্রেসের নজরে ‘নকরি কি বাত’।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy