ছবি: সংগৃহীত।
রেলের একটি কমিটির সদস্যপদ পাইয়ে দেওয়ার নামে ৭০ লক্ষ টাকা প্রতারণার অভিযোগের মামলার তদন্তকারী অফিসার বদল করে বিশেষ তদন্তকারী দল গড়ল লালবাজার। সরশুনা থানায় দায়ের হওয়া ওই মামলায় বিজেপি নেতা মুকুল রায় অন্যতম অভিযুক্ত। ইতিমধ্যেই তাঁকে ডেকে পাঠিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করেছেন দক্ষিণ-পশ্চিম বিভাগের সহকারী কমিশনার নবকুমার গুপ্ত।
লালবাজার সূত্রের খবর, তদন্তে গতি আনতে তাই তাঁকে সরিয়ে অন্য এক সহকারী কমিশনারকে তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। একই সঙ্গে তারাতলা থানার ওসি-সহ পাঁচ সদস্যের সিট গঠন করা হয়েছে। শুক্রবার লালবাজারের তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে ওই দলের সদস্যদের সঙ্গে বৈঠক করেছেন কলকাতা পুলিশের গোয়েন্দা প্রধান মুরলীধর শর্মা। পুলিশের একটি অংশে জানিয়েছে, ওই মামলার তদন্তের অগ্রগতিতে খুশি নন শীর্ষ পুলিশকর্তারা।
পুলিশ জানায়, সরশুনার বাসিন্দা সন্তু গঙ্গোপাধ্যায় পুলিশের কাছে অভিযোগ করেন, ২০১৫ ও ২০১৬ সালে কয়েক দফায় রেলের একটি কমিটির সদস্য পদ পাইয়ে দেওয়ার নামে মুকুল রায়-সহ বিজেপি নেতা বাবান ঘোষ, সাদ্দাম আনসারিরা তাঁর কাছ থেকে ৭০ লক্ষ টাকা আদায় করেন। ওই অভিযোগের ভিত্তিতে গত জানুয়ারি মাসে মুকুল রায়-সহ চার জনের নামে এফআইআর দায়ের করা হয়। যার ভিত্তিতে পুলিশ বাবান ঘোষ, সাদ্দাম আনসারিকে অগষ্ট মাসে গ্রেফতার করে। বাবান গ্রেফতারের পরেই ওই মামলায় মুকুলবাবু কলকাতা হাইকোর্টে আগাম জামিন চেয়ে মামলা করেছেন। সেই মামলায় তাঁকে গ্রেফতার না করতে অন্তর্বর্তী স্থগিতাদেশ দিয়েছে আদালত।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy