ফাইল চিত্র
গ্রামাঞ্চলে না হলেও কন্টেনমেন্ট জ়োন কমল হাওড়া পুরসভা এলাকায়। রবিবার মাঝরাতে জেলা প্রশাসনের দেওয়া তথ্যে দেখা যাচ্ছে হাওড়া শহরে যেখানে ২২টি কন্টেনমেন্ট জ়োন ছিল, বর্তমানে তা কমে দাঁড়াল ১৬টিতে। জেলা প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছে, গোটা হাওড়া জুড়ে মোট ৮০টি কন্টেনমেন্ট জ়োনে কড়া লকডাউন বহাল থাকবে।
জেলা প্রশাসন সূত্রের খবর, নতুন সংক্রমিত এলাকার তালিকায় হাওড়া পুরসভার ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের হাট লেন, রাউন্ড ট্যাঙ্ক লেন, এম জি রোড, তেলকলঘাট রোড ও চিন্তামণি দে রোডের মতো এলাকার নাম নেই। এই এলাকাগুলিতে আর নতুন করে কেউ আক্রান্ত না হওয়ায় এগুলিকে সংক্রমিত এলাকার মধ্যে ধরা হচ্ছে না বলেই জেলা প্রশাসনের দাবি।
এ দিন জেলা প্রশাসনের এক পদস্থ কর্তা বলেন, ‘‘দশ দিন কোনও এলাকায় কেউ আক্রান্ত না হলে নিয়মানুযায়ী সেই এলাকাকে আর সংক্রমিত এলাকা হিসেবে চিহ্নিত করা হচ্ছে না। সেই মতোই হাওড়া পুরসভার ২৯ নম্বর ওয়ার্ডের কয়েকটি জায়গা সংক্রমিত এলাকার বাইরে চলে গিয়েছে। একইসঙ্গে লিলুয়া ও ব্যাঁটরা এলাকায় সংক্রমণ কমেছে।’’
তবে ২৯ নম্বর ওয়ার্ডে বিশেষ করে অফিস পাড়ায় সংক্রমণ যেমন কমেছে, তেমনই ৫ নম্বর ওয়ার্ডের শম্ভু হালদার লেন তালিকায় যুক্ত হয়েছে। পুরসভার ৬৪ নম্বর ওয়ার্ডেও হয়েছে কন্টেনমেন্ট জ়োন। সব মিলিয়ে আক্রান্তের সংখ্যা লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়লেও সংক্রমিত এলাকার মোট সংখ্যা কমায় সামান্য স্বস্তিও মিলেছে প্রশাসনের। জেলা প্রশাসনের ওই কর্তার দাবি, সংক্রমিত এলাকাগুলিতে এলাকা জীবাণুমুক্ত করার কাজ যেমন হয়েছে, তেমনই মানুষকে ঘরবন্দি রাখার ক্ষেত্রেও সাফল্য এসেছে। সেই কারণে বেশ কিছু এলাকায় গত ১০ দিনে নতুন করে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েনি। সংক্রমিত এলাকাগুলি জীবাণুমুক্ত করার কাজ যেমন নিবিড় ভাবে হয়েছে, তেমনই মানুষকে ঘরবন্দি রাখার ক্ষেত্রেও সাফল্য এসেছে বলে দাবি প্রশাসনের। সেই কারণে বেশ কিছু এলাকায় গত ক’দিনে নতুন করে করোনা সংক্রমণ ধরা পড়েনি।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy