প্রতীকী ছবি।
চুরির ধরন মিলে যাচ্ছিল আগের বেশ কয়েকটি চুরির সঙ্গে।
কিন্তু, অভিযুক্তকে ধরতে কিছু তথ্যের প্রয়োজন ছিল তদন্তকারীদের। সেই তথ্যও পাওয়া যায়। আর মিলেছিল কয়েক জন ট্যাক্সিচালকের বয়ান। তাঁরা জানিয়েছিলেন, গাড়ি ধোয়ার সময়ে বহুক্ষণ ধরে কিছু কাটার আওয়াজ পেয়েছিলেন। কিন্তু, আশপাশে কাউকে দেখতে পাননি। ওই চালকদের এটুকু বক্তব্যই পুলিশকে সাহায্য করল চুরির কিনারা করতে।
পুলিশ জানিয়েছে, গত ৬ ফেব্রুয়ারি এন্টালির শিবতলা লেনের একটি দোকান থেকে ৭০টি মোবাইল, কয়েকটি পেন ড্রাইভ, চার্জার, পাওয়ার ব্যাঙ্ক-সহ এক জোড়া সোনার দুল চুরি যায়। তদন্তে নেমে পুলিশ দেখে, দোকানের সিসি ক্যামেরা নষ্ট করে দিয়েছে দুষ্কৃতীরা। ফলে সেখান থেকে চোরেদের খোঁজ মেলেনি। এর পরেই তদন্তকারীরা জানতে পারেন, দোকানের কাছেই একটি কলে অনেক ট্যাক্সিচালক আসেন গাড়ি ধুতে। তাঁদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ওই দিন প্রায় ঘণ্টাখানেক ধরে তাঁরা কিছু কাটার আওয়াজ পেয়েছিলেন। কিন্তু আশপাশের দোকানে কাউকে দেখতে পাননি।
এই তথ্যের ভিত্তিতেই পুলিশ ট্র্যাফিকের একাধিক ক্যামেরার ফুটেজ দেখতে শুরু করে। তেমনই একটি ফুটেজে ধরা পড়ে এক যুবকের ছবি। আরও জানা যায়, ওই যুবক আগে চিৎপুরের একটি চুরির ঘটনায় ধরা পড়েছিল। সেই সূত্র ধরেই রবিবার হুগলির মাহেশ থেকে অভিযুক্ত সুমন চৌধুরীকে গ্রেফতার করে পুলিশ। উদ্ধার হয়েছে ২৫টি মোবাইল এবং সোনার দুল জোড়া।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy