দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে একের পর এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ।
করোনা টিকা দেওয়ার নাম করে মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলার অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে। কিন্তু ভুয়ো টিকা-কাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন দেবের বিরুদ্ধে আরও মারাত্মক সব অভিযোগ উঠে আসছে, যার মধ্যে রয়েছে প্রতারণা এবং জালিয়াতিও। সরকারি বরাত পাইয়ে দেওয়ার নাম করে একাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে লক্ষ লক্ষ টাকা হাতানোর অভিযোগ তাঁর বিরুদ্ধে। সেই নিয়ে কসবা থানায় আরও তিনটি অভিযোগ দায়ের হল দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে।
ভুয়ো টিকা-কাণ্ডে দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে অনিচ্ছাকৃত খুনের মামলা দায়ের করতে নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। তার মধ্যেই কসবা থানায় আরও তিনটি অভিযোগ জমা পড়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। একটি বেসরকারি সংস্থা জানিয়েছে, তাদের ১৭২ জন কর্মীকে টিকা দেওয়ার দায়িত্ব নিয়েছিলেন দেবাঞ্জন। সেই বাবদ সংস্থার তরফে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা দেওয়া হয় তাঁকে।
নির্মাণকার্যে যুক্ত পেশায় এক ঠিকাদার পুলিশকে জানিয়েছেন, স্টেডিয়াম নির্মাণের বরাত পাইয়ে দেওয়ার নাম করে তাঁর কাছ থেকে ৯০ লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেন দেবাঞ্জন। এছাড়া, একটি ওষুধ প্রস্তুতকারক সংস্থাও দেবাঞ্জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে। তাদের দাবি, সরকারি বরাত পাইয়ে দেওয়ার নাম করে তাদের কাছ থেকে ৪ লক্ষ টাকা নিয়েছিলেন দেবাঞ্জন।
অন্য দিকে, ভুয়ো টিকা-কাণ্ডে সুশান্ত দাস, রবিন শিকদার এবং শান্তনু মান্না নামে দেবাঞ্জনের আরও তিন সহযোগীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এঁদের মধ্যে সুশান্ত এবং রবিন কলকাতা পুরসভার আধিকারিক সেজে সই করেছিলেন। যার সূত্রে দেবাঞ্জন ব্যাঙ্কে ভুয়ো অ্যাকাউন্ট খুলেছিলেন বলে জানিয়েছে পুলিশ। শান্তনু ভুয়ো টিকার শিবির খুলতে দেবাঞ্জনকে সহযোগিতা করতেন।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy