Advertisement
২১ নভেম্বর ২০২৪
Kolkata Karcha

পাতায় পাতায় রহস্যরোমাঞ্চ

‘হডার অ্যান্ড স্টটন’ প্রকাশনী দু’টো দফায় এই ইয়েলোজ্যাকেটদের বার করেছিল, ১৯২৩ থেকে ১৯৩৯ সালে, এবং পরে ১৯৪৯ থেকে ১৯৫৭’তে।

শেষ আপডেট: ০৮ জুলাই ২০২৩ ০৭:১৮
Share: Save:

পেনি ড্রেডফুল’ কী বস্তু, জানা আছে? উনিশ শতকের ব্রিটেনে ধারাবাহিক ভাবে প্রকাশিত হত কিছু গল্প-উপন্যাস, বিষয় ছিল ভয় রহস্য রোমাঞ্চ গোয়েন্দা ডাকু থেকে ভূত, সব কিছু। প্রতিটার দাম এক ‘পেনি’, আর বিষয়বস্তুর কারণে ‘ড্রেডফুল’। এই বইদের সূত্র ধরেই ‘অ্যাডভেঞ্চার’ আর ‘ক্রাইম’-কাহিনির একটা জোয়ার আসে সে দেশে, উনিশ শতকের মাঝামাঝি থেকে শেষ ভাগ পর্যন্ত অগণিত লেখকের কলমে প্রাণ পেতে থাকে থ্রিলার, মিস্ট্রি, সাসপেন্স স্টোরি, ‘সোয়াশবাকলার’-এর বিপুল সম্ভার। ব্রিটিশ প্রকাশনা জগতে এবং ‘পপুলার কালচার’-এও ‘পেনি ড্রেডফুল’ একটা বিরাট বড় ঘটনা, আর তার সুবাদেই বিশ শতকের গোড়ায় দেখা দিল ‘ইয়েলোজ্যাকেট’ বা চলতি কথায় ‘ইয়েলোব্যাক’রা— সে কালের বেস্টসেলার রহস্য রোমাঞ্চ প্রেম অপরাধ জড়ানো মেশানো গল্প-উপন্যাসেরা। এই সিরিজ়ের বইগুলোকে যাতে সহজেই এবং আলাদা করে চোখে পড়ে, তাই তাদের প্রচ্ছদের রং হত হলুদ, সে কারণেই ও রকম নাম। ‘হডার অ্যান্ড স্টটন’ প্রকাশনী দু’টো দফায় এই ইয়েলোজ্যাকেটদের বার করেছিল, ১৯২৩ থেকে ১৯৩৯ সালে, এবং পরে ১৯৪৯ থেকে ১৯৫৭’তে। বিশ শতকে এদের সূত্রে শুধু এ ধরনের লেখালিখি বা পাঠকরুচিতেই নয়, বিরাট পরিবর্তন আসে বিষয়বস্তুভিত্তিক বিশেষ সিরিজ়, ইমপ্রিন্ট, তার ফর্ম্যাট, বইয়ের রং বাছাই ইত্যাদিতেও, আজ যা ব্র্যান্ডিং-এর অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ।

কিন্তু হঠাৎ বিদেশি ইয়েলোব্যাকদের কথা কেন? কারণ ‘পেপারব্যাক’-এর পূর্বপুরুষ, এবং উনিশ শতকের সেই সব ‘হইহই কাণ্ড রইরই ব্যাপার’ওয়ালা বইয়েরা এই মুহূর্তে আলো করে আছে শহর কলকাতা— স্টারমার্ক-এর বই-বিপণিগুলির ‘ক্লাসিক’ বিভাগে (সঙ্গের ছবি)। ভারতীয় পাঠকদের জন্য নতুন করে তাদের নিয়ে এসেছে ‘হ্যাশেট ইন্ডিয়া’, হলদেরঙা প্রচ্ছদে চিরচেনা চেহারায়। থ্রিলার-লিখিয়ে এডগার ওয়ালেস, জন বুচান অথবা ই ফিলিপস ওপেনহাইম, ক্রাইম ও মিস্ট্রি-গুরু প্যাট্রিসিয়া ওয়েন্টওয়র্থ, জি কে চেস্টারটন বা ড্যাশিল হ্যামেট, ওয়েস্টার্ন ও সোয়াশবাকলার-রচয়িতা জ়েন গ্রে, ম্যাক্স ব্র্যান্ড-সহ অগণিত লেখকের বই পড়ার সুবর্ণসুযোগ। পড়া যাবে শার্লক হোমস, লুপিন, পিটার উইমসি, ফাদার ব্রাউন-সহ নানা কিসিম ও মেজাজের গোয়েন্দার গল্প— অনেক বইয়েই ছাপা হয়েছে সে কালের অলঙ্করণ, এমনকি এ যাবৎ অগ্রন্থিত/ অপ্রকাশিত গল্পও। অ্যান্টনি হোপ-এর দ্য প্রিজ়নার অব জ়েন্ডা অনেকেরই পড়া, এই প্রথম পাওয়া যাচ্ছে পূর্ণাঙ্গ জ়েন্ডা-ট্রিলজি, সেই সঙ্গে জর্জ বার ম্যাককাচ্চন-এর লেখা ‘গ্রস্টার্ক’-ঘরানার উপন্যাস। রোপ, গ্যাসলাইট, দ্য থিন ম্যান, দ্য লেডি ভ্যানিশেস চলচ্চিত্র হিসাবেই বেশি চেনা, এ বার হাতের সামনে মূল বইগুলি পড়ে দেখার সুযোগ। মোট ১৭৫টি ‘টাইটল’, তারই মধ্যে খুঁজে পাওয়া যাবে বিচিত্র ‘প্রথম’দের: প্রথম দৃষ্টি-প্রতিবন্ধী ডিটেকটিভ, প্রথম মহিলা গোয়েন্দা, প্রথম ‘লকড ডোর মিস্ট্রি’, প্রথম বিবলিয়োমিস্ট্রি। অনেক লেখকই অচেনা বা স্বল্পপরিচিত, সেই সঙ্গে জেমস হিলটন, জ্যাক লন্ডন, এ এ মিল্‌ন-এর কলমে এই ঘরানার বই, আবিষ্কার!

পথিকৃৎ স্মরণে

জাতীয়তাবাদের প্রবল আলোয় ঢাকা পড়ে যাওয়া নিম্নবর্গের স্বরকে মূলস্রোতের আলোচনায় ফেরানোর অন্যতম কান্ডারি ছিলেন রণজিৎ গুহ (ছবি), তাঁর লেখায় বিশেষ গুরুত্ব পেয়েছিল রাষ্ট্রীয় কর্তৃত্বের বিরুদ্ধে কৃষকদের প্রতিরোধ। সাবঅলটার্ন স্টাডিজ়-এর পথিকৃৎ ইতিহাসবিদের জন্মশতবর্ষ পূর্ণ হল গত ২৩ মে, প্রজ্ঞাবান মানুষটি প্রয়াত গত এপ্রিলে। তাঁকে মনে রেখে সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাচীন ভারতীয় ও বিশ্ব ইতিহাস বিভাগের সহযোগিতায়, এক আলোচনাসভার আয়োজন করেছে ‘সংলাপ’— জনমন ও মননে ইতিহাসবোধ গড়ে তোলার কাজে নিয়োজিত তারা, বিশেষত আজকের ভারতে সাম্প্রদায়িক ভাষ্যনির্মাণ ও ইতিহাস-বিকৃতির পরিপ্রেক্ষিতে। প্রারম্ভিক বক্তব্যে মিলন রায়, রণজিৎ গুহের কৃতি নিয়ে আলোচনায় বোধিসত্ত্ব কর ও উপল চক্রবর্তী। অনুষ্ঠান ১০ জুলাই সোমবার, সংস্কৃত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারতী ভবনের মূল সভাগৃহে, বিকেল ৩টেয়।

মধু-সন্ধ্যা

তাঁর প্রয়াণের পর পেরিয়ে গিয়েছে দেড়শো বছর, আজকের বাংলা ভাষা ও সাহিত্যের পরিসর কি মনে রেখেছে মাইকেল মধুসূদন দত্তের অবদান? সম্প্রীতি আকাদেমি-র আয়োজনে সেই বিষয়টিই উঠে এল গত ২৮ জুন বিকেলে ত্রিপুরা হিতসাধিনী সভাগৃহে। ‘মধুসূদন চর্চার দেড়শো বছর’ নিয়ে আলোচনায় মুনমুন চট্টোপাধ্যায়ের কথায় উঠে এল অনুবাদক মাইকেলের কথা। মধুকবির নামাঙ্কিত বিশ্ববিদ্যালয় ও সড়কের অভাব, ভার্সেইয়ে মধুসূদনের বাসগৃহে ‘ইন্ডিয়ান পোয়েট’ লেখা, ‘বাঙালি কবি’ নয় কেন... খিদিরপুরের কবির বাড়ি সংরক্ষণ-সহ নানা প্রসঙ্গে বললেন বিশিষ্টজন। সম্মানিত হলেন মাইকেলের জীবনভিত্তিক বৃহৎ উপন্যাস মধুময় তামরস-এর লেখক সমীরণ দাস, প্রকাশ পেল বাংলাদেশের আলোকচিত্রী মুফতি তাহেরুজ্জামান সম্পাদিত মাইকেল অ্যালবাম।

সোৎসাহে

রবার্ট কচ বা ম্যাক্স প্লাঙ্ক শুধু ভুবনবিজয়ী বিজ্ঞানী নন, বিশ্বসভ্যতার সারস্বত যাত্রার এক-এক দিকপাল। তাঁরা যেখানে কাজ করেছেন, সেই বিশ্ববিদ্যালয় ‘পশ্চিমবঙ্গ চর্চা’কে গুরুত্ব দিচ্ছে— ‘খবর’ বটে। জার্মানির ইউনিভার্সিটি অব গোটিংগেন-এর সেন্টার ফর মডার্ন ইন্ডিয়ান স্টাডিজ় ২০০০-উত্তর ও বাম-উত্তর পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতির পরিবর্তনশীল দিশা নিয়ে একটি কর্মশালা করল গত ২২-২৩ জুন। ‘পরিবর্তন’ কি সমাজ-রাজনীতিতে ছাপ ফেলতে পারল, না কি বাম ও বাম-উত্তর রাজনীতির তফাত শুধু বাহ্যিক— এ-ই ছিল বিষয়। আমেরিকা-ইউরোপের নানা বিশ্ববিদ্যালয় পশ্চিমবঙ্গ-চর্চায় বিশেষ উৎসাহ দেখাচ্ছে; কলকাতা আছে কলকাতাতেই, তবে তাকে ও তার রাজ্যকে ঘিরে এই যে সারস্বত নবোৎসাহ, খবরটা ভাবানোর মতো।

পুতুলের সংগ্রহ

অগ্নিবর্ণ ভাদুড়ীর গবেষণা শিল্পের নানা বিষয়ে। বাংলার নানা জায়গায় বাসের সুবাদে আকৃষ্ট হন লোকশিল্পে, মন্দিরের কারুকাজে। পড়াশোনা শেষে শিক্ষকতা শুরু, শুরু এক অসাধারণ সংগ্রহেরও: পুতুল, প্রত্নভাস্কর্য, পট, চিত্রিত পুঁথি, নকশিকাঁথা, কাঠখোদাই ছবির বই, কী নয়! লিখেছেন বেশ ক’টি বই, এ কালের শিল্পচিন্তা, কার্তিক: পুরাণ ও বাঙালি লোকবিশ্বাসে, পুতুলের সাত সতেরো, নন্দলাল বসু। তাঁর সেরা সংগ্রহ পুতুলের, আছে ইলামবাজারের গালার পুতুল, টাঙ্গাইলের টেপা পুতুল, লখনউয়ের খুদে পাখি পুতুল। তাঁর সংগ্রহ ও গবেষণা নিয়ে এক পাগলের গল্প নামে একটি ছবি তৈরি করেছেন অরিন্দম সাহা সরদার, জীবনস্মৃতি আর্কাইভ-এর নিবেদনে। আজ সন্ধ্যা ৬টায় দেখা যাবে কসবার রাজডাঙা মেন রোডে ‘পুরবৈয়া’-তে, পরে জীবনস্মৃতি-র ইউটিউব চ্যানেলেও।

মঞ্চমুখর

মৃত্যু এসে প্রাণ নিলেও জীবনের স্মৃতি কি মুছে দিতে পারে? মানুষ যেন অন্ধকারে হেঁটে যায় আজীবন, মৃত্যু পাশা খেলে জীবনের সঙ্গে বার বার, ফল অমীমাংসিত জেনেও। এমনই এক অন্বেষণ, রঙ্গপট-এর নতুন নাটক আদম, আজ সন্ধ্যা সাড়ে ৬টায় অ্যাকাডেমি মঞ্চে। রতনকুমার দাসের লেখা, নির্দেশনায় তপনজ্যোতি, মুখ্য চরিত্রে সঞ্জীব সরকার। অন্য দিকে, সাতান্ন পূর্ণ হচ্ছে থিয়েটার ওয়ার্কশপ নাট্যদলের, ১২ জুলাই রবীন্দ্র সদনে তাদের নাটক অগ্নিশয্যা— উৎপল দত্তের রচনা, অশোক মুখোপাধ্যায়ের নির্দেশনায়। তার আগে, ১০ জুলাই ‘সত্যেন মিত্র পুরস্কার’-এ সেরা নাটককারের সম্মানে ভূষিত করবেন ওঁরা দেবাশিস রায়কে, উড়ন্ত তারাদের ছায়া (প্রযোজনা: সংস্তব) নাটকের জন্য। এ দিন মঞ্চস্থও হবে নাটকটি।

শতবর্ষের সূচনা

একশোয় পা নরসিংহ দত্ত কলেজের, হাওড়া জেলার প্রাচীনতম মহাবিদ্যালয়। ইহুদি সাহেব আইজ়াক রাফায়েল বেলিলিয়াসের (ছবিতে বাঁ দিকে) জন্ম কলকাতায়, গঙ্গাতীরে হাওর অঞ্চল হাওড়ায় এসে ব্যবসায় প্রতিপত্তি। প্রায় ১৪৪ বিঘা জমির উপরে মস্ত বাগান-সহ প্রাসাদোপম বাড়ি ছিল তাঁর ঠিকানা। এলাকার নামজাদা নোটারি নরসিংহ দত্তের সঙ্গে হৃদ্যতা গড়ে ওঠে বেলিলিয়াসের। নরসিংহ-পুত্র সুরঞ্জন দত্ত ছিলেন বিদ্যানুরাগী, হাওড়ার মতো তথাকথিত পিছিয়ে থাকা এলাকায় একটি কলেজ হোক, ইচ্ছা ছিল তাঁর। বেলিলিয়াস তখন প্রয়াত, সাহেবের স্ত্রী রেবেকার সহায়তায় তাঁদের ভদ্রাসনেই ১৯২৪ সালে প্রতিষ্ঠা নরসিংহ দত্ত নামাঙ্কিত এই কলেজের। মাত্র কুড়ি জন ছাত্র নিয়ে যাত্রা শুরু, আজ শিক্ষার্থী প্রায় চার হাজার। আগামী এক বছর নানা অনুষ্ঠান ও কর্মসূচির মধ্য দিয়ে উদ্‌যাপিত হবে কলেজের (ডান দিকের ছবি) শতবর্ষ, গত ১ জুলাই এক বর্ণময় প্রভাতফেরিতে তারই শুভারম্ভ হল।

নিরীক্ষা

জলরং, তেলরং, অ্যাক্রাইলিক... নানা মাধ্যমেই কাজ করেন সৈকত মণ্ডল। এমনকি কালিতেও। এই মাধ্যমে শিল্পকৃতির একটা অনিশ্চয়তা আছে, সেটাই যেন তার সৌন্দর্য, শক্তিও। আবার ঝর্নাকলমের কালির ক্ষেত্রে সেই অনিশ্চয়তা একটা অন্য স্তরের, কাগজ বা অন্য ‘টেক্সচার’-এ তার চূড়ান্ত রূপটি কেমন আসবে, ছবি শুকোনো না অবধি তা বোঝার উপায় থাকে না বলেই। এই দোলাচলকেই ছবির বিষয়ে ফুটিয়ে তুলেছেন শিল্পী, লেক টেম্পল রোডের ‘ছবি ও ঘর’ আর্ট গ্যালারিতে আজ থেকে শুরু হল প্রদর্শনী ‘ইংক অ্যান্ড ইউ’। সচরাচর যে ড্রয়িং ইংকে ছবি আঁকা হয় তা দিয়ে নয়, শিল্পী নিসর্গচিত্র (সঙ্গের ছবি) এঁকেছেন বাঙালির চিরপরিচিত সুলেখা কালি দিয়ে। আজ বিকেল সাড়ে ৫টায় উদ্বোধন, থাকবেন দেবাশীষ দেব ও চন্দ্রনাথ চট্টোপাধ্যায়। দেখা যাবে আগামী ১৬ জুলাই পর্যন্ত, দুপুর ৩টে থেকে রাত ৮টা। আগামী কাল হবে একটি কর্মশালা, নানা রকম সুলেখা কালি হাতে নিয়ে দেখা ও তা দিয়ে ছবি আঁকার পরীক্ষানিরীক্ষার সুযোগ— বিশিষ্ট শিল্পীদের সঙ্গে।

স্মৃতিকথন

বিভূতিভূষণের ‘অরন্ধনের নিমন্ত্রণ’ গল্পটি টেনেছিল তরুণ মজুমদারকে। দু’টি চরিত্র পরস্পর কত কথা বলছে, কিন্তু সবচেয়ে জরুরি যে অন্তরের কথা, তা আর বলা হয়ে উঠল না। “গল্পটা হেমন্তবাবুকে পড়াতেই উনি বলে উঠলেন: পড়তে পড়তেই গলা ধরে আসে। এ নিয়ে ছবি বানাবেন না তো কোন গল্প নিয়ে বানাবেন?”— সিনেমাপাড়া দিয়ে বইয়ে লিখেছেন তরুণবাবু। ১৯৭১-এ মুক্তি পাওয়া ছবি নিমন্ত্রণ পঞ্চাশ অতিক্রান্ত, পরিচালকও প্রয়াত গত বছর ৪ জুলাই। তাঁর প্রথম প্রয়াণবার্ষিকী উপলক্ষে ছবিটি দেখানো হবে গ্যালারি চারুবাসনা, যোগেন চৌধুরী সেন্টার ফর আর্টস-এ, ১৪ জুলাই সন্ধ্যা ৬টায়, তপন সিংহ ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে। তরুণবাবুকে নিয়ে স্মৃতিকথনে শিল্পী যোগেন চৌধুরী-সহ বিশিষ্টজন।

অন্য বিষয়গুলি:

Kolkata Karcha Ranajit Guha
সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি:
Advertisement
Advertisement

Share this article

CLOSE

Log In / Create Account

We will send you a One Time Password on this mobile number or email id

Or Continue with

By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy