অরক্ষিত: বাঁশের ভারায় বসে রঙের কাজ। নেই কোনও সুরক্ষা-ব্যবস্থা। শুক্রবার, এ জে সি বসু রোড উড়ালপুলে। ছবি: দেবস্মিতা ভট্টাচার্য
চিনা মাঞ্জার কারণে পর পর দুর্ঘটনা ঠেকাতে গোটা ‘মা’ উড়ালপুলের দু’পাশে তার লাগানো প্রয়োজন। এমনই প্রস্তাব দিয়ে কেএমডিএ-কে চিঠি দিল লালবাজার।
মা উড়ালপুল দৈর্ঘ্যে সাড়ে চার কিলোমিটার। ওই চিঠিতে পার্ক সার্কাস সাতমাথার মোড় থেকে পরমা আইল্যান্ড পর্যন্ত পথের দু’পাশে লোহার তার লাগানোর অনুরোধ করেছে কলকাতা পুলিশের ট্র্যাফিক বিভাগ। চিনা মাঞ্জার জেরে উড়ালপুলে মোটরবাইক আরোহীদের জখম হওয়া ঠেকাতে গত মার্চ ও জুনে দু’দফায় কেএমডিএ-কে চিঠি দিয়েছিল ট্র্যাফিক পুলিশ। তার পরেই কেএমডিএ কয়েক লক্ষ টাকা খরচ করে উড়ালপুলের কিছু অংশ, বিশেষ করে তপসিয়া এলাকা ত্রিস্তরীয় তারে ঘিরে ফেলে।
কেএমডিএ-কে দেওয়া ওই চিঠিতে লেখা হয়েছে, উড়ালপুলের যে অংশ ত্রিস্তরীয় তারের জালে ঘেরা নেই, সেখানে গত দু’মাসে সাত জন বাইকআরোহীর গলা, নাক, মুখ চিনা মাঞ্জা সুতোয় কেটেছে। তাই গোটা উড়ালপুল ওই ত্রিস্তরীয় তার দিয়ে ঘেরা জরুরি। ট্র্যাফিক পুলিশের এক কর্তা জানান, কেএমডিএ-র সিইও-কে চিঠি পাঠানো হয়েছে। আশা করা যায়, প্রস্তাব মেনে গোটা উড়ালপুল ঘেরা হবে।
কেএমডিএ সূত্রের খবর, বছর দুয়েক আগে প্রথম ওই প্রস্তাব এসেছিল তাদের কাছে। বিশেষজ্ঞদের মতামত নিয়ে তা বাতিল হয়। কারণ, তারের ভারে সেতুর ক্ষতি হতে পারে ভাবা হয়েছিল। এ বারের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলে দেখা হবে, আর্থিক ও প্রযুক্তিগত দিক থেকে সেটি সম্ভব কি না।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy