প্রতীকী ছবি।
আগামী মাসেই নতুন অতিথিরা আসতে চলেছে কলকাতা পুলিশের ডগ স্কোয়াড বিভাগে। আর তারাই হবে ওই বাহিনীর নতুন সদস্য। তবে বাইরে থেকে কেনা কোনও কুকুরছানা নয়, পিটিএসে পুলিশ কুকুর বাহিনীর শূন্য পদ পূরণ করবে বাহিনীর দুই ল্যাব্রাডর সদস্যের নবজাতকেরাই।
লালবাজারের এক কর্তা বলছেন, ‘‘সব কিছু ঠিক থাকলে জানুয়ারিতেই শূন্য পদের অভাব ঘুচবে।’’ সেই অভাব ঘোটাতে ইতিমধ্যেই বাহিনীর সদস্য, চার বছরের ‘টপার’-এর সঙ্গে ‘ফ্লোরা’র প্রজননের ব্যবস্থা করা হয়েছে লালবাজারের তরফে। আর পশু চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, সাধারণত একটি স্ত্রী লাব্রাডর একসঙ্গে ৭-১০টি সন্তান প্রসব করতে পারে। ফলে এক সঙ্গে একাধিক শূন্যস্থান পূরণের আশাতেই এখন দিন গুনছে বাহিনী।
কলকাতা পুলিশ সূত্রের খবর, পিটিএসে ডগ স্কোয়াডে এখন মোট সারমেয়র সংখ্যা ৪১টি। এদের মধ্যে লাব্রাডর ২৮টি, জার্মান শেফার্ড ১১টি। গোল্ডেন রিট্রিভার এবং বিগ্ল প্রজাতির কুকুর রয়েছে একটি করে। পুলিশ ট্রেনিং স্কুলে এই স্কোয়াডের সদস্য একটি বেলজিয়ান শেফার্ড ও একটি রটউইলার প্রজাতির কুকুর আগেই মারা গিয়েছিল। ইতিমধ্যে অবসর নিয়েছে আরও পাঁচটি কুকুর। ফলে বাহিনীতে বেশ কিছু শূন্যস্থান তৈরি হয়েছে।
এসব ক্ষেত্রে অন্য সময়ে বাইরে থেকে কুকুরছানা কিনে নিয়ে এসে প্রশিক্ষণ দিয়ে তাদের তৈরি করে নেওয়া হয়। কিন্তু তাতে খরচ অনেকটাই বেড়ে যায়। ফলে এ বার খরচ বাঁচাতে পিটিএসের ডগ স্কোয়াড চত্বরেই ‘পাত্র-পাত্রী’ হিসেবে বেছে নেওয়া হয়েছে বাহিনীর দুই সদস্য টপার-ফ্লোরাকে। তবে এর আগে কলকাতা পুলিশের তরফে এমন প্রজননের ব্যবস্থা করা হলেও সেব সব ক্ষেত্রে ‘পাত্র’ আসত বাইরে থেকে। লালবাজারের এক কর্তা বলেন, ‘‘টপার ও ফ্লোরার শাবকদের কলকাতা পুলিশে বিস্ফোরক বিশেষজ্ঞ হিসেবেই প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy