শারদোৎসবের মরসুম শেষ, শহর ফিরেছে প্রাত্যহিকতায়। কাজে যাওয়ার পথে পার্ক, রাস্তা, গলির মোড়ের দিকে চোখ পড়লে বিস্ময়, ক’দিন আগে এই দৈনন্দিন ব্যবহারের জায়গাগুলোই শিল্পী-কারিগরদের জাদুছোঁয়ায় রূপ পেয়েছিল শিল্প উদ্যাপনের এক-একটি কেন্দ্রে! সারা পৃথিবীতেই শিল্পচর্চার পরিসরের সঙ্কোচন এক বাস্তব সমস্যা, সেই পরিপ্রেক্ষিতে কলকাতার সর্বজনীন উৎসব এক বিপরীত ও ইতিবাচক অভিজ্ঞতা।
কলকাতার এই সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সূত্রেই এই নভেম্বর থেকে আগামী বছর ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এক গুচ্ছ কর্মসূচি নিয়ে এসেছে ‘পিকল ফ্যাক্টরি ফাউন্ডেশন’। চিত্রকর গায়ক নর্তক কবি শিল্পীদের কথালাপ, সাক্ষাৎকার, প্রদর্শনী, বহুবিধ শিল্প উপস্থাপনা। একা একা বা নিজেরা নয়, একত্রে; সঙ্গী হবেন সহনাগরিক সাধারণ মানুষ। রাস্তা, আবাসিক এলাকা, কর্মক্ষেত্র, নদীতীর, শহরের সৌধ-স্থাপত্য, নির্মীয়মাণ কাঠামো, ক্লাব, এমনকি ট্রাম ডিপোও হয়ে উঠবে শিল্প-অভিজ্ঞতার পরিসর— সেটাই উদ্দেশ্য এই সামাজিক-সাংস্কৃতিক প্রকল্পের।
এই কর্মসূচিরই অঙ্গ পিকল ফ্যাক্টরি-র উদ্যাপন ‘টেক দ্য সিটি কলকাতা’, শুরু হয়েছে গতকাল ১১ নভেম্বর। বেহালার ‘নূতন দল’ ক্লাব প্রাঙ্গণ হয়ে উঠেছে শিল্পভূমি। “দুর্গাপুজোর মাঠের অন্য রূপ দেখবেন সবাই, পুজো ও সমাজভাবনা নিয়ে আড্ডায়, নৃত্যানুষ্ঠানে, প্রদর্শনীতে,” বলছেন নূতন দল-এর আহ্বায়ক সন্দীপন বন্দ্যোপাধ্যায়। উদ্যাপন এই পর্যায়ে তিন দিনের, ১৩ নভেম্বর পর্যন্ত, রোজ সন্ধ্যা ৬টা-৯টা। দেশ-বিদেশের শিল্পী ও অতিথিদের উপস্থিতিতে সমৃদ্ধ কর্মসূচিতে থাকছে আলোচনা ও শিল্প প্রদর্শনী, স্থানীয় মানুষের সক্রিয় সাহচর্যে। কলকাতার সাংস্কৃতিক ইতিহাস তো বটেই, তার আত্মিক অস্তিত্বের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে কী ভাবে শহরের ভূগোলে শিল্পছাপ রাখতে পারেন শিল্পী ও নাগরিকেরা, লক্ষ্য সেটাই।
দুর্গাপুজোর আয়োজনে থাকেন নানা গোষ্ঠী। শিল্পী, কারিগর, পুজো উদ্যোক্তাদের কাছে পুজোর ঐতিহ্যের অর্থ, এ শহরের অনন্য চরিত্র প্রতিষ্ঠায় দুর্গাপূজার ভূমিকা নিয়ে কথালাপ হল গতকাল, প্রথম দিনে। আজ দ্বিতীয় দিনে কথা পুজোর সঙ্গে আশ্লিষ্ট অগণিত শ্রমশিল্পীদের ঘিরে, ‘হু বিল্ডস’: তক্ষণশিল্পী, পুলিশ, ফুচকাওয়ালা, শিল্পী ও ডিজ়াইনারদের নিয়ে প্রদর্শনী ও সাক্ষাৎকার, আড্ডা, মণিপুরের সাংস্কৃতিক সংস্থার নৃত্যানুষ্ঠান। আগামী কাল অনুষ্ঠানভাবনা ‘আগামী কাল’ নিয়েই: জলবায়ু পরিবর্তন ও শহরের ভবিষ্যৎ, পূর্ব কলকাতা জলাভূমির গুরুত্বকথা; ‘ডেট্রিটাস’ ও ‘আর্টসফরোয়ার্ড’-এর মাল্টিফর্ম-উপস্থাপন। “বিভিন্ন মাধ্যমের শিল্পী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে নিয়ে অতীত স্মরণ, বর্তমানে পা রেখে এ শহরের ভবিষ্যৎ ভাবনাই ভাবছি আমরা,” উদ্যোক্তাদের পক্ষে জানালেন ডানা রায় ও অম্লান চৌধুরী। ছবিতে বেহালায় অনুষ্ঠান-সংলগ্ন গলির দেওয়ালে শিল্পকৃতি।
অন্য পরিচয়
বাংলা চলচ্চিত্র নির্মাণে লেখকদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণের ধারাটি ফিরে দেখলে, শৈলজানন্দ মুখোপাধ্যায় প্রেমেন্দ্র মিত্র প্রমুখের পাশে স্মর্তব্য নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ও (ছবি)। চল্লিশের দশকের শেষ ও পঞ্চাশের দশকের শুরুতে তাঁর ফিল্ম-অঙ্গনে আসা-যাওয়া বাংলা চলচ্চিত্রচর্চায় ‘কোন স্বাক্ষর বহন করে রেখেছে, তারই লেখ-চিত্রমালা’ এ বার পাঠককে এনে দিল ‘দৃশী’ প্রকাশনা, চলচ্চিত্র ভাবনা: নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় (সঙ্কলন ও সম্পা: দেবীপ্রসাদ ঘোষ) বই প্রকাশ করে। এ বইয়ে রয়েছে নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি ‘চিত্র-কাহিনি’ তথা চিত্রনাট্যের খসড়া, নানা সময়ে লেখা ছ’টি সিনেমা-নিবন্ধ। রয়েছে চলচ্চিত্রপঞ্জিও— সংলাপ রচয়িতা, গীতিকার, কাহিনিকার বা চিত্রনাট্যকার নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের পরিচয় পাবেন পাঠক। ১৯৫১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত সম্পদ ছবির (কাহিনি ও সংলাপ নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়ের) পুস্তিকাটিও ছাপা হয়েছে বই-শেষে।
স্মৃতিধার্য
“এ নাটক পুরো নাট্য আন্দোলনের সামনে গোর্কির মতন বিরাট ছায়া ফেলে এসে দাঁড়িয়েছে,” উৎপল দত্ত লিখেছেন সৌমিত্রের নামজীবন নিয়ে, সত্তর দশক-শেষে পেশাদারি মঞ্চে আলোড়ন তুলেছিল যে নাটক। বছর দুয়েক আগে নভেম্বরে প্রয়াত সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, উৎপল দত্ত চলে গিয়েছেন কবেই। তবু বাংলা সাধারণ রঙ্গালয়ের দেড়শো বছরকে স্মৃতিধার্য করে রাখতেই পূর্ব পশ্চিম বার্ষিক নাট্যপত্র-এর (প্রতিষ্ঠাতা সম্পা: সৌমিত্র মিত্র) সাম্প্রতিক প্রয়াস, স্মরণীয় নাট্যব্যক্তিত্বদের রচনার উজ্জ্বল উদ্ধার সেখানে। উৎপল দত্ত নির্দেশিত তিতাস একটি নদীর নাম নিয়ে অজিতেশ বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা, দেবনারায়ণ গুপ্ত হেমেন্দ্রকুমার রায় অহীন্দ্র চৌধুরী বুদ্ধদেব বসু রবি ঘোষ কেয়া চক্রবর্তী বিষ্ণু বসু প্রমুখের লেখার পুনর্মুদ্রণ। আছে নতুন রচনাদি, বিভাস চক্রবর্তী অসিত বসু মেঘনাদ ভট্টাচার্য সুরঞ্জনা দাশগুপ্ত সুমন ভট্টাচার্য দেবাশিস রায়চৌধুরী প্রমুখের কলমে। সংখ্যাটির অতিথি সম্পাদক সদ্যপ্রয়াত প্রভাতকুমার দাস।
আনন্দ-ঠিকানা
শিশু দিবস আসছে, এই শহরের শিশুদের এক আনন্দ-ঠিকানার পাঁচ দশকের পথ চলা মনে করিয়ে দিয়ে। তৎকালীন মুখ্যমন্ত্রী প্রফুল্লচন্দ্র সেনের উদ্যোগে ১৯৬৭-তে প্রতিষ্ঠা নেহরু চিলড্রেন’স মিউজ়িয়মের, কিন্তু মিউজ়িয়ম উদ্বোধন হয়েছিল ১৯৭২-এর ১৪ নভেম্বর, সেই হিসাবে এ বছর সুবর্ণজয়ন্তী। কৃষ্ণনগরের মৃৎশিল্পীদের শিল্পসুষমায় মিনিয়েচার মডেলে ফুটে-ওঠা রামায়ণ-মহাভারত; ৯৬টি দেশের পুতুল ও খেলনার সম্ভারে সজ্জিত এই মিউজ়িয়মের অন্য কর্মসূচিও সুবিস্তৃত: নাচ, গান, আবৃত্তি, আঁকার ক্লাস, নাটক, কী নেই! খুদেদের ‘বসে আঁকো’ প্রতিযোগিতা বা মেধা অনুসন্ধান-ধারা চলেছে আজও। ১১-১৪ নভেম্বর নানা সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চলছে পঞ্চাশ-পূর্তির খুশিয়াল উদ্যাপন।
শতবর্ষ পরে
বেথুন কলেজের প্রাক্তন ছাত্রী সমিতি— বেথুন কলেজ সম্মিলনী শতবর্ষ পূর্ণ করেছে গত বছর। কোভিড ও লকডাউন-বিধিনিষেধের মধ্যেও উদ্যাপিত হয়েছে তাঁদের নানা উৎসব। পুনর্মিলনের দিন প্রাক্তনীদের নাট্যাভিনয় অভিনব বৈশিষ্ট্য এই সম্মিলনীর, শুরু হয়েছিল ১৯৬৩ সালে, আজও বহতা সেই ধারা। প্রায় ছয় দশক ব্যাপী প্রাক্তনীদের নাট্যাভিনয়ের ‘ইতিহাস’ সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে গ্রন্থাকারে— বেথুন কলেজ সম্মিলনীর নাট্যচর্চার কথা ও গল্প— লিপিবদ্ধ করেছেন বর্ষীয়ান প্রাক্তনী মীনাক্ষী সিংহ। এই নাট্যাভিনয়ের ধারা নিয়ে হয়েছে তথ্যচিত্রও, রংগন চক্রবর্তীর নির্দেশনায়— বিপুল তরঙ্গ রে। সম্মিলনীর শতবর্ষ স্মরণে কলকাতা জিপিও প্রকাশ করেছে বিশেষ কভার।
চল্লিশে পা
১৯৮৩-র ৩ মে পথ চলা শুরু ‘ভবানীপুর ফিল্ম সোসাইটি’-র, শহরের ফিল্ম সোসাইটি আন্দোলনের হাত ধরে। ‘সিনেমার সাথে পথ চলা’ স্লোগান তাদের, দেশ-বিদেশের ভাল ও নিরীক্ষামূলক ছবির প্রদর্শন, মননশীল আলোচনার মধ্য দিয়ে সোসাইটির চলচ্চিত্রচর্চা চল্লিশে পা রাখল এ বছর। প্রযুক্তিসর্বস্ব এ কালে সিনেমা দেখার কতশত পন্থা, সে দিক দিয়ে চার দশক শহরের চলচ্চিত্রপ্রেমীদের সঙ্গে নিয়ে চলা বিলক্ষণ উদ্যাপনীয়। সে আনন্দ ওঁরা ভাগ করে নিচ্ছেন ‘তৃতীয় আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব’ আয়োজন করে: ১৬ থেকে ২০ নভেম্বর পাঁচ দিনে নন্দন-৩’এ দশটি ছবি— নেদারল্যান্ডস দক্ষিণ কোরিয়া চিলি স্পেন ব্রাজিল ডমিনিকান রিপাবলিক পোল্যান্ড বেলজিয়ামের— এ বছর জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত বাংলা ছবি অভিযাত্রিক দেখিয়ে উৎসবের শুরু।
চেতনা ৫০
সত্তর দশকে রামকথা আর কীর্তনের আধারে ঢুকে পড়ছিল এক সাম্রাজ্যবাদবিরোধী বয়ান, মারীচ সংবাদ নাটকে। এ নাটকে কে নেই, রাবণ, আমেরিকান সেনেটর, বাংলার ভূস্বামী, আমেরিকান সাংবাদিক, বিদ্রোহী কৃষক! “সেই বয়ান থেকেই ঘোষিত নাট্যভাষের এক নতুন ম্যানিফেস্টো। যেমন সারল্য, সহজিয়া ভঙ্গি, তেমনই গভীর, অন্তর্ঘাতী বয়ান,” বলছিলেন সুমন মুখোপাধ্যায়। অরুণ মুখোপাধ্যায়ের এ নাটক দিয়েই ‘চেতনা’র যাত্রা শুরু; জগন্নাথ, ঘাসিরাম কোতোয়াল, মেফিস্টো, তিস্তাপারের বৃত্তান্ত, ডন তাকে ভালো লাগে-র মতো মঞ্চসফল নাটক গত পঞ্চাশ বছরে। ২২ নভেম্বর অর্ধশতক পূর্ণ করবে চেতনা, আয়োজিত নাট্যোৎসবে মারীচ সংবাদ মঞ্চস্থ হবে এই সময়ের স্বনামধন্য অভিনেতাদের সমন্বয়ে, জানালেন সুজন মুখোপাধ্যায়। ১৮-২৩ নভেম্বর মধুসূদন মঞ্চ, অ্যাকাডেমি, গিরিশ মঞ্চের এ উৎসবে উল্লিখিত নাটকগুলি, সঙ্গে রানী ক্রেউসা ও গোপাল উড়ে অ্যান্ড কোং। চেতনার এ উদ্যোগে বিশেষ সহযোগিতায় বিক্রম দাশগুপ্ত ফাউন্ডেশন। নীচে ছবিতে মারীচ সংবাদ (বাঁ দিকে) ও জগন্নাথ-এর দৃশ্য, অতীতের পাতা থেকে।
যন্ত্র ও যন্ত্রী
গানেরই বাড়ি। বিভূতি, রঞ্জন, হিমাংশু, তেজেন্দ্রনারায়ণ হয়ে স্নেহাশীষ পর্যন্ত গাঙ্গুলিবাগানের মজুমদার-বাড়িতে গান ছাড়া অন্য কিছুর চর্চা হয়নি। আচার্য অজয় সিংহরায়ের আশীর্বাদধন্য সে বাড়ির কনিষ্ঠজন স্নেহাশীষ দেশে-বিদেশে শাস্ত্রীয় সঙ্গীতবিশ্বে নামকরা ম্যান্ডোলিন-বাজিয়ে, সুদক্ষ আরও বেশ কয়েকটি যন্ত্রবাদনে। স্বয়ং পণ্ডিত রবিশঙ্কর ওঁকে নিয়েছিলেন লন্ডনের অর্কেস্ট্রা কনসার্টে। নিউ ইয়র্কের পাঁচটি বরোর একটিতে এই বঙ্গতনয়ের নেতৃত্বাধীন অর্কেস্ট্রা দলটি শীর্ষে ছিল বহু দিন। ফিউশন সম্মেলকেও ম্যান্ডোলিন হাতে নেতার ভূমিকায় থাকেন স্নেহাশীষ, মাঝে মাঝেই দেখা যায় আমেরিকার লিঙ্কন সেন্টারে নিয়ে বসেছেন ওঁর ডবল-নেক ম্যান্ডোলিনটি (সঙ্গের ছবি), ওঁরই আবিষ্কার। নবতর সংস্করণটি বানিয়েছেন মুকুন্দ বিশ্বাস, দীর্ঘ পাঁচ বছরের চেষ্টায়। করোনাকালে বিদেশ থেকে যন্ত্রপাতি আনাতে দেরি হয়েছে কিছু, তৈরি এত দিনে। শহরে শীতের সঙ্গীত-আসরে তার সুরধারা উপচে পড়ার অপেক্ষা এখন।
নবজীবনের সুর
পদ্মাপারের লোকগান শুনে বড় হয়েছিলেন জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র (১৯১১-১৯৭৭), অনেকের প্রিয় ‘বটুকদা’। শিখেছিলেন উচ্চাঙ্গ ও রবীন্দ্রসঙ্গীত, বন্ধুবর বিষ্ণু দে-র সাহচর্যে করেছিলেন পাশ্চাত্য সঙ্গীতচর্চাও। গণনাট্য সঙ্ঘের অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা জ্যোতিরিন্দ্র মন্বন্তরকালে রচনা করেছিলেন ‘নবজীবনের গান’ অপেরা, বিশ্বযুদ্ধোত্তর কলকাতার পটভূমিকায় কবিতা ‘মধুবংশীর গলি’। জন্মশতবর্ষ অতিক্রান্ত অনেক আগেই, তাঁর ১১১তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র মেমোরিয়াল ট্রাস্ট-এর উদ্যোগে হচ্ছে তাঁর নামাঙ্কিত স্মারক বক্তৃতা, এ বছর একাদশতম আয়োজন। বাংলা আকাদেমির জীবনানন্দ সভাঘরে আগামী ১৮ নভেম্বর সন্ধে সাড়ে ৬টায় বলবেন পবিত্র সরকার, ‘গণসঙ্গীতের ভবিতব্য’ নিয়ে। জ্যোতিরিন্দ্রের হাত ধরে বাংলা গানে এসেছিল গণসঙ্গীতের জোয়ার, সেই পরিপ্রেক্ষিতে জরুরি আলোচনা।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy