সতেজ, গম্ভীর, সুমিষ্ট ছিল স্বামী বিবেকানন্দের কণ্ঠ। ধ্রুপদ-রীতির সাধন ছিল তাঁর, গাইতেন খেয়াল, টপ্পা, ঠুংরি, কীর্তনও। তাঁর রচিত গান সংখ্যায় অল্প, ‘নাহি সূর্য নাহি জ্যোতিঃ’ বা ‘একরূপ অরূপ নাম-বরণ’ স্বতন্ত্র গীতবৈশিষ্ট্যে। বৈষ্ণবচরণ বসাকের সঙ্গে ‘নরেন্দ্রনাথ দত্ত, বি. এ.’-র সম্পাদনায় ১৮৮৭-তে প্রকাশ পেয়েছিল গীতিসঙ্কলন সঙ্গীত কল্পতরু, সে কথাও অজানা নয় সঙ্গীতাগ্রহীর। ১২ জানুয়ারি আসছে, স্বামী বিবেকানন্দের জন্মদিনে রামকৃষ্ণ মিশন ইনস্টিটিউট অব কালচার, গোলপার্কের আয়োজনে বিবেকানন্দ হল-এ ‘স্বামী বিবেকানন্দ সঙ্গীত উৎসব’-এর অপেক্ষায় থাকেন শাস্ত্রীয় সঙ্গীতপ্রেমীরা। এ বছরও তিনটি অধিবেশন: সকালে ‘সুন্দরী’-বাদনে ভীমণ্ণা জাধব ও রুদ্রবীণায় উস্তাদ বাহাউদ্দিন ডাগর, সঙ্গতে যথাক্রমে শুভজ্যোতি গুহ ও পণ্ডিত উদ্ধব শিন্ডে আপগাঁওকর; কণ্ঠসঙ্গীতে রীতেশ ও রজনীশ মিশ্রের সঙ্গে সঙ্গতে পণ্ডিত কুমার বসু। অপরাহ্নে ওড়িশি নৃত্যে গুরু রতিকান্ত মহাপাত্র ও সম্প্রদায়, বাঁশরি-বাদনে পণ্ডিত হরিপ্রসাদ চৌরাসিয়া, সঙ্গতে অর্চিক বন্দ্যোপাধ্যায়; সন্ধ্যায় পণ্ডিত অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গতে পণ্ডিত নয়ন ঘোষের সেতারবাদন, কর্নাটি বাঁশি ও বেহালায় শশাঙ্ক সুব্রহ্মণ্যম ও এইচ এন ভাস্কর, সঙ্গতে পত্রী সতীশ কুমার ও পণ্ডিত তন্ময় বসু।
‘বেহালা সাংস্কৃতিক সম্মিলনী’-র আয়োজনে বেহালা ক্ল্যাসিক্যাল ফেস্টিভ্যাল শুরু হচ্ছে আজ। চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত, বেহালা ব্লাইন্ড স্কুলের মাঠে রোজ বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে। আজ সন্তুরে রাহুল শর্মা ও কণ্ঠসঙ্গীতে পণ্ডিত উদয় ভাওয়ালকর। আগামী কাল, রবিবার ভারতী প্রতাপের কণ্ঠসঙ্গীত, শশাঙ্ক সুব্রহ্মণ্যমের বাঁশিবাদন, মৃদঙ্গমে রমণমূর্তি। ৯ জানুয়ারি কণ্ঠসঙ্গীত, বেহালা-বাদন ও ঘটম পরিবেশনায় পণ্ডিত সঞ্জীব অভয়ঙ্কর, মাইসোর মঞ্জুনাথ, নাগরাজ ও সোমনাথ রায়। শেষ দিনে পূর্বায়ন চট্টোপাধ্যায়ের সেতার-বাদন, সরোদে পণ্ডিত বসন্ত কাবরা, সঙ্গতে পণ্ডিত বিক্রম ঘোষ ও ওজস আঢিয়া। জীবনকৃতি সম্মাননায় ভূষিত হবেন পণ্ডিত স্বপন চৌধুরী।
অন্য দিকে, তিন ঘরানার তিন কণ্ঠসঙ্গীত শিল্পী একই রাগ পরিবেশন করবেন সুতানুটি পরিষদের ৩১তম উচ্চাঙ্গ সঙ্গীতের অধিবেশনে। আগরা ঘরানার ওয়াসিম আহমেদ খান, গ্বালিয়র ঘরানার ওঙ্কার দাদারকর ও কিরানা ঘরানার আরশাদ আলি খান শ্রোতাদের সামনে তুলে ধরবেন নিজেদের ঘরানার বৈশিষ্ট্য, গায়কির তফাতও। কৈলাস বসু স্ট্রিটের লাহাবাড়িতে আগামী ১৪ ও ১৫ জানুয়ারি এই শাস্ত্রীয় সঙ্গীতানুষ্ঠান— শোনা যাবে উস্তাদ নিশাত খান, আরতি অঙ্কলীকর, পণ্ডিত সমর সাহা, হিরণ্ময় মিত্র, পরিমল চক্রবর্তী, আল্লারাখা কলাবন্ত ও গৌরব মুখোপাধ্যায়ের পরিবেশনা, নরেন্দ্রনাথ ধর-সুগত নাগের যুগলবন্দিও। ছবিতে ১৯৮৪ সালের কলকাতায় নেতাজি ইনডোর স্টেডিয়ামে পণ্ডিত রবিশঙ্কর, উস্তাদ জাকির হুসেন ও উস্তাদ আলি আকবর খানের পরিবেশনা।
শতবর্ষ পরে
১৯২২ সালের ১১ অগস্ট প্রথম প্রকাশ পায় কাজী নজরুল ইসলাম (ছবি) সম্পাদিত ধূমকেতু, ৭৯ বলরাম দে স্ট্রিটের মেটকাফ প্রেস থেকে। অর্ধসাপ্তাহিক পত্রিকা, বেরোত প্রতি শুক্র ও মঙ্গলবার, দাম ১ আনা। সপ্তম সংখ্যা পর্যন্ত সম্পাদক, পরে ‘সারথি’ ও ‘প্রতিষ্ঠাতা’ হিসাবে প্রকাশিত হত নজরুলের নাম। দেশবাসীকে স্বাধীনতা ও মানবতার মন্ত্রে উদ্দীপ্ত করাই ছিল লক্ষ্য; মানবমুক্তি ও সাম্যের ঘোষণায় এ পত্রিকায় নজরুল-লিখিত সম্পাদকীয় নিবন্ধ, বিবৃতি, আনন্দময়ীর আগমনে-সহ নানা কবিতা আলোড়ন তুলেছিল। পত্রিকার শতবর্ষে ‘ছায়ানট কলকাতা’ প্রকাশ করেছে একটি ডেস্ক ক্যালেন্ডার। প্রতি পাতায় নজরুলের ছবি, সঙ্গে ধূমকেতু প্রসঙ্গে রবীন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্র কুমুদরঞ্জন সরোজিনী ঘোষ প্রমুখের আশীর্বাণী; বিজলী, দৈনিক বসুমতী, আনন্দবাজার পত্রিকা-রও মন্তব্য। সোমঋতা মল্লিক ও নন্দগোপাল ত্রিপাঠীর ভাবনা ও নির্মাণের ফসল— সংগ্রহেরও বটে।
স্মরণে
ছেলেবেলায় স্বগ্রামে টেরাকোটার এক মন্দির দেখে আগ্রহের সূচনা। তরুণ বয়সে লেখেন গ্রামের পুরনো কথা, সঙ্গে নিজ বংশলতিকা-পরিচয়, সে বই পড়ে আশীর্বাণী পাঠিয়েছিলেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। দীর্ঘ েক্ষত্রগবেষণায় অঞ্চল-চর্চার নানা বই লিখেছেন সুধীরকুমার মিত্র, হুগলী জেলার ইতিহাস ও বঙ্গসমাজ গ্রন্থ-রচয়িতার প্রশংসা করেছেন যদুনাথ সরকার, রমেশচন্দ্র মজুমদারের মতো ইতিহাসবেত্তারা। চারশোরও বেশি নিবন্ধের লেখক, সম্পাদনা করেছেন ৫টি সাময়িকী, প্রয়াণ ১৯৯৩ সালে। গত ৫ জানুয়ারি ১১৫ বছরে পদার্পণ করলেন সুধীরকুমার মিত্র, এ দিন সন্ধ্যায় কলকাতা সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের আয়োজনে, আশুতোষ মেমোরিয়াল প্রেক্ষাগৃহে হয়ে গেল তাঁর নামাঙ্কিত দ্বাদশ স্মারক বক্তৃতা, বারিদবরণ ঘোষ বললেন ‘বাংলা সাহিত্যের ঐতিহ্য— ইতিহাস ও পরম্পরা’ নিয়ে।
গণমাধ্যম নিয়ে
১৯৭২ সালে কলকাতায় প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল ‘কাউন্সিল ফর পলিটিক্যাল স্টাডিজ়’, কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও কয়েকজন সমাজবিজ্ঞানীর উদ্যোগে। উদ্দেশ্য, মাতৃভাষায় সমাজবিজ্ঞান তথা রাষ্ট্রবিজ্ঞান চর্চাকে প্রসারিত করা। গত পঞ্চাশ বছরের যাত্রায় এই সংস্থাটি আয়োজন করেছে বহু আলোচনাসভা ও বক্তৃতা, একই সঙ্গে ১৯৭৩ সাল থেকে সংস্থার উদ্যোগে প্রকাশিত হয়ে চলেছে জার্নাল, সোশ্যালিস্ট পারস্পেক্টিভ। নতুন বছরে, আজ ৭ জানুয়ারি দুপুর ৩টেয় কলকাতা প্রেস ক্লাবে তাদের আয়োজন ‘রাজশ্রী বসু স্মারক অনুষ্ঠান’। ‘গণমাধ্যম, সমাজ ও বর্তমান সময়’ বিষয়ে আলোচনায় বলবেন অনিতা অগ্নিহোত্রী, অনির্বাণ চট্টোপাধ্যায় ও পার্থপ্রতিম বসু, সঞ্চালনায় স্নেহাশিস শূর।
বিষাদ সঙ্গীত
শেক্সপিয়রের নাটকের অঙ্গ সঙ্গীতও: দু’হাজারেরও বেশি উল্লেখ, চারশোরও বেশি পৃথক গানের পদ, প্রায় একশোটি গান। এ কালের শিল্পীদের হাতে নবদিগন্ত উন্মুক্ত সে গানের, রয়্যাল শেক্সপিয়র কোম্পানির প্রযোজনায় যুক্ত হয়েছেন বিশ্বের প্রথিতযশা সঙ্গীতজ্ঞেরা, শেক্সপিয়রের নাটকের গান নিয়ে পার্কার সিম্ফনি অর্কেস্ট্রা ঘুরেছে বিশ্ব। এ বার এ শহরেও শেক্সপিয়রের নাটকের গান নিয়ে অপেরাধর্মী প্রযোজনা ‘কসবা অর্ঘ্য’ নাট্যদলের— মণীশ মিত্রের ভাবনা ও পরিচালনায় বিষাদ সঙ্গীত। টুয়েলফথ নাইট, ম্যাকবেথ, হ্যামলেট, ওথেলো ইত্যাদি নাটকের গান, সঙ্গে নাট্যাংশের অভিনয়। নাট্যমুহূর্তকে অন্য মাত্রা দিতে কখনও যুক্ত হয়েছে পৃথিবীর অন্য দেশের অন্য সময়ের কবি ও শিল্পীদের গান-কবিতা; রবীন্দ্রনাথের গানও। অর্ঘ্য-র কলাকুশলীদের সঙ্গে পরিবেশনায় শিবপ্রসাদ ভৌমিক ও অরিত্র পাণ্ডা। মধুসূদন মঞ্চে ১২ জানুয়ারি সন্ধ্যা ৬.৪০-এ বিষাদ সঙ্গীত, অভিনীত হবে ম্যাকবেথ বাদ্য ও ইদিপাস নাটকও।
নতুন পথে
নারীবাদ নিয়ে যতই চর্চা হোক, যৌন স্বাধীনতার প্রশ্নে পিতৃতন্ত্রের জাল ছড়ানো এখনও, মত সুমন মুখোপাধ্যায়ের। নতুন নাটক শিখণ্ডী নির্মাণে রত তিনি। মহাভারতের অম্বার শিখণ্ডী হয়ে ওঠা, পুরুষ-প্রভুত্বের প্রতিরোধই প্রতিপাদ্য এ নাটকের। “আমেরিকায় ভাবনার আদানপ্রদান এর রচয়িতা সুদীপ্ত ভৌমিকের সঙ্গে; উওম্যানিজ়ম ও ট্রান্সজেন্ডার আমার নতুন কাজের ক্ষেত্র, পৌঁছতে চাই থিয়েটারোগ্রাফির নতুন পথসন্ধিতে,” বলছেন নির্দেশক। ইসিটিএ নিউ জার্সি ও চেতনার যৌথ প্রযোজনা, সঙ্গে চেতনার নতুন আরও একটি নাটক অপ্রিয় সত্য, দেবশঙ্কর হালদার সেঁজুতি মুখোপাধ্যায় সুজন মুখোপাধ্যায়ের অভিনয়ে, আজ সন্ধ্যা সওয়া ছ’টায় অ্যাকাডেমি মঞ্চে। অপ্রিয় সত্য দুপুর ৩টেতেও দেখা যাবে, সঙ্গে সুজন-নির্দেশিত গিরগিটি।
ঐতিহাসিক
১৯০৭-এ কলকাতায় ইন্ডিয়ান সোসাইটি অব ওরিয়েন্টাল আর্ট প্রতিষ্ঠার পর খুলে যাচ্ছিল শিল্পের নবদিগন্ত। সোসাইটির প্রদর্শনীতে স্থান পায় জাপানি উডকাট, অন্য দিকে ১৯১৪-র প্যারিস সাক্ষী থাকে সোসাইটির শিল্পকৃতির। ১৯১৯-এ কলাভবনের শুরু, ও দিকে জার্মানির ওয়েইমারে ওয়াল্টার গ্রোপিয়াস-এর উদ্যোগে গড়ে ওঠে ‘বাওহাউস’— ‘ফাইন আর্ট’ ও ‘অ্যাপ্লায়েড আর্ট’-এর সেতুবন্ধ। সে বছরেই লন্ডনে রবীন্দ্র-সাক্ষাৎ স্টেলা ক্রামরিশ-এর, পরে তিনি আসেন ভারতে। রবীন্দ্রনাথ গগনেন্দ্রনাথ অবনীন্দ্রনাথের উৎসাহে, স্টেলার উদ্যোগে ১৯২২-এর ডিসেম্বরে সোসাইটি অব ওরিয়েন্টাল আর্ট-এর চতুর্দশ বার্ষিক প্রদর্শনীতে দেখানো হয় বাওহাউস শিল্পীদের অনেকগুলি কাজ, পাশাপাশি কান্দিনস্কি ও পল ক্লি-র ছবি; অবনীন্দ্র গগনেন্দ্র সুনয়নী দেবী নন্দলাল বসু অসিত হালদার হ্যাভেল রদেনস্টাইন কুমারস্বামী ও স্টেলার কাজও। ঐতিহাসিক সেই প্রদর্শনী শতবর্ষ পেরোল। ‘সহযান’ ও ‘কালচারাল অ্যাক্টিভিস্টস অব বেঙ্গল’-এর উদ্যোগে তারই স্মারক প্রদর্শনী চলছে গত ২৩ ডিসেম্বর থেকে, ৫০/১ হিন্দুস্তান পার্কের ‘চারু কারু’-তে, আজ শেষ দিন। ছবিতে সম্ভবত ১৯২২-এর সেই প্রদর্শনী-ভবনদ্বারে বিশিষ্টজন, একেবারে ডান দিকে স্টেলা ক্রামরিশ ও অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
নায়ক-কথা
আনন্দমেলা-র পাতায় ২০০৬-এ আবির্ভাব। কখনও অজানতে সে জড়িয়ে পড়ে বিভ্রাটে, বা জেনেশুনেই ঝাঁপিয়ে পড়ে দুঃসাহসিক অভিযানে। বাইক-আরোহী রাপ্পা রায়— সুযোগ বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই কমিক্স-চরিত্র ও সিরিজ় পাঠকপ্রিয় ‘দৈনিক জয়ধ্বজা’ পত্রিকার সাংবাদিকের নানা কাণ্ডের জন্য, তাকে খোলতাই করেছে রাপ্পার বদমেজাজি বাবা আর বন্ধু টনির উপস্থিতি। নতুন বছরে অভিনব দেওয়াল-ক্যালেন্ডারে রাপ্পা, সঙ্গে তার খলনায়কেরা— মজারু, আবার ভয়ঙ্কর। ‘রাইভালস অব রাপ্পা রায়’ (ছবিতে) নামের রঙিন ক্যালেন্ডারটির ভাবনা অগ্নিভ চক্রবর্তীর, সঙ্গে রয়েছে শিল্পী সুযোগের করা রাপ্পার দু’টি ‘অরিজিনাল আর্টওয়ার্ক’। দক্ষিণ কলকাতার রিড বেঙ্গলি বুকস্টোর ও তাদের ওয়েবসাইটে ক্যালেন্ডার নিয়ে সাড়া পড়েছে বেশ, কলেজ স্ট্রিটেও।
পার্বণ
নতুন বছরের শুরু, সাহিত্য-পার্বণ দিয়ে। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির আয়োজনে আগামী ১১-১৫ জানুয়ারি নন্দন-বাংলা আকাদেমি চত্বরে সাহিত্য উৎসব ও লিটল ম্যাগাজ়িন মেলা, পশ্চিমবঙ্গের ৩৫০টি ছোট পত্রিকা, পাঁচশো কবি-সাহিত্যিকের অংশগ্রহণে। তেরো জন লেখক ভূষিত হবেন নানা সাহিত্য পুরস্কারে। লিটল ম্যাগাজ়িন ঘিরে আড্ডা, আলোচনা, বিশেষ সংখ্যার প্রকাশ ইত্যাদি তো থাকছেই, আরও আকর্ষণ: প্রকাশ পাবে বাংলা আকাদেমিরও কয়েকটি বই— চন্দ্রাবতী রামায়ণ, বিভূতিভূষণ-রচনাবলির প্রথম ও দ্বিতীয় খণ্ড; ‘নব-স্পন্দন গ্রন্থমালা’ সিরিজ়ে দুজন নবীন কবি ও দুজন গল্পকারের বই। আরও প্রাপ্তি: মাইকেল মধুসূদন দত্তের দ্বিশতজন্মবর্ষ উপলক্ষে প্রকাশিত হবে বিশেষ সঙ্কলন ফিরে দেখা, গগনেন্দ্র প্রদর্শশালায় মধুকবিকে নিয়ে প্রদর্শনী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy