প্রতীকী ছবি
বেলুড় শ্রমজীবী হাসপাতালে কোভিডের চিকিৎসা হবে কি হবে না, এই প্রশ্নে এখন আতান্তরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ, এ ব্যাপারে প্রশাসনের তরফে স্পষ্ট ভাবে কিছু জানানো হয়নি। দিন কয়েক আগে জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ওই হাসপাতালের পরিকাঠামো খতিয়ে দেখার পরে জানা গিয়েছিল, সেটি কোভিড হাসপাতাল হচ্ছে না। কিন্তু মঙ্গলবার ফের পরিদর্শনে আসেন রাজ্য স্বাস্থ্য দফতরের প্রতিনিধিরা।
এ দিন স্বাস্থ্য দফতরের তিন আধিকারিক বেলুড়ের ওই হাসপাতালে এসে অস্ত্রোপচার ও ভর্তির রেজিস্টার খতিয়ে দেখেন। হাসপাতালের কার্যকরী সভাপতি ফণিগোপাল ভট্টাচার্য বলেন, ‘‘নথি দেখিয়ে সমস্ত প্রশ্নের উত্তর দেওয়া হয়েছে। কী কী সমস্যা রয়েছে, তা-ও জানানো হয়েছে।’’
হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের দাবি, অগস্টের প্রথম দিকে তাঁরা শুনেছিলেন, শ্রমজীবীকে ১০০ শয্যার কোভিড হাসপাতাল করতে পারে রাজ্য। এর পরে স্বাস্থ্য দফতরকে চিঠি দিয়ে নিজেদের সমস্যার কথা জানান শ্রমজীবী কর্তৃপক্ষ। গত ১১ অগস্ট জেলার মুখ্য স্বাস্থ্য আধিকারিক ভবানী দাস হাসপাতালে যান। হাসপাতালের সহ-সম্পাদক গৌতম সরকার বলেন, ‘‘এখানে করোনার চিকিৎসা করার ক্ষেত্রে কী কী অসুবিধা রয়েছে, তা ওঁকে জানানো হয়েছিল। উনিও বিষয়টি উপলদ্ধি করেছিলেন।’’ গৌতমবাবুর দাবি, এর পরে তাঁরা জানতে পারেন, শ্রমজীবী কোভিড হাসপাতাল হচ্ছে না। নির্দেশিকা সংশোধন করা হচ্ছে।
তা হলে এ দিন ফের পরিদর্শন কেন? ভবানীবাবু বলেন, ‘‘আমরা রিপোর্ট জমা দিয়েছি। এ বার স্বাস্থ্য দফতরও বিষয়টি খতিয়ে দেখল বলে মনে হচ্ছে।’
(জরুরি ঘোষণা: কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীদের জন্য কয়েকটি বিশেষ হেল্পলাইন চালু করেছে পশ্চিমবঙ্গ সরকার। এই হেল্পলাইন নম্বরগুলিতে ফোন করলে অ্যাম্বুল্যান্স বা টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত পরিষেবা নিয়ে সহায়তা মিলবে। পাশাপাশি থাকছে একটি সার্বিক হেল্পলাইন নম্বরও।
• সার্বিক হেল্পলাইন নম্বর: ১৮০০ ৩১৩ ৪৪৪ ২২২
• টেলিমেডিসিন সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-২৩৫৭৬০০১
• কোভিড-১৯ আক্রান্তদের অ্যাম্বুল্যান্স পরিষেবা সংক্রান্ত হেল্পলাইন নম্বর: ০৩৩-৪০৯০২৯২৯)
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy