প্রতীকী ছবি
লকডাউনের আগল খুলতে শুরু করলেও ছোট দোকানে, গৃহশ্রমিকের ভূমিকায় বা রিকশা চালিয়ে রুটি-রুজির পথ এখনও পোক্ত হয়নি বেশির ভাগের। ‘পিএম কেয়ার্স’ তহবিলের সদ্ব্যবহার বা রাজ্য সরকার প্রস্তাবিত সকলের জন্য রেশনের অধিকার কার্যকর হতে এখনও ঢের দেরি। এই পরিস্থিতিতে সোমবার বিক্ষিপ্ত ভাবে নিউ টাউন-সল্টলেকের বেশ কয়েকটি এলাকা এবং টালার খালধারের বাসিন্দাদের অনেকেই আন্দোলনে পথে নামলেন।
সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পথে নামা আন্দোলনের আহ্বায়কদের তরফে মুনমুন বিশ্বাস জানালেন, হাতে টাকা নেই। জেলা থেকে কলকাতায় কাজে এসে অনেকেরই দশা পরিযায়ী শ্রমিকদের মতো। তাঁদের দাবি, রোজগারহীন মানুষকে ‘পিএম কেয়ার্স’ তহবিল থেকে আগামী ছ’মাস ১০ হাজার টাকা করে দেওয়া হোক। ‘বস্তিবাসী শ্রমজীবী অধিকার রক্ষা কমিটি’ নামে একটি মঞ্চের অন্তর্গত গৃহশ্রমিক বা ভ্যানরিকশা চালকদের সংগঠনও প্রতিবাদে শামিল হয়েছিল।
সল্টলেক ও নিউ টাউনের কয়েকটি বস্তি এলাকা ও টালার খালধারের বাসিন্দারা নিজেদের নিজেদের এলাকায় পথে নামেন। আমপানের পরে জলের বা বিদ্যুতের অভাবে অনেকেই দুর্দশায়। অনেককেই দূরের গণ শৌচাগারে যেতে হয়। তাঁদের দাবি, কোভিড সংক্রমণ থেকে বাসিন্দাদের দূরে রাখতে এলাকার মধ্যেই শৌচাগারের বন্দোবস্ত করুক সরকার। আন্দোলনকারীদের দাবি, রাজ্য সরকারের সামাজিক সুরক্ষা যোজনা প্রকল্পেও গ্রাম বা জেলা থেকে কলকাতায় আসা মানুষগুলোর নাম অন্তর্ভুক্ত করা হোক।
সল্টলেকে ঘূর্ণিঝড়ে ক্ষতিগ্রস্ত বস্তিবাসীদের ঘর গড়ে দিতে বা সাহায্য করতে স্থানীয় নাগরিক সমাজের তরফে ইতিমধ্যেই বিধাননগরের পুরসভার মেয়রকে স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy