বারুইপুর সেন্ট্রাল জেলের বন্দিরাই প্রথম ম্যাট্রেস পেতে পারেন।—ফাইল চিত্র।
অনশন প্রত্যাহার করলেন বারুইপুর কেন্দ্রীয় সংশোধনাগারের বন্দিরা।
মামলার দ্রুত শুনানির দাবিতে গত শুক্রবার থেকে অনশন শুরু করেছিলেন দেড়শোর বেশি বন্দি। তাঁদের বেশির ভাগই পকসো আইনে অভিযুক্ত। ক্রমশ অনশনকারীদের সংখ্যা কমছিল। বৃহস্পতিবার সকালে ২০ জন বন্দি অনশন করছিলেন। কিন্তু এ দিন দুপুরের পরে তাঁরাও অনশন প্রত্যাহার করে নেন।
ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে শুনানির সময়ে বন্দিরা স্পষ্ট শুনতে পাচ্ছিলেন না বলে অভিযোগ। সে ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ করতে চলেছে কারা দফতর। বিষয়টি খতিয়ে দেখতে আজ, শুক্রবার বারুইপুরের সংশোধনাগারে যাওয়ার কথা কারা দফতরের ডিআইজি বিপ্লব দাসের।
পকসো আইনে অভিযুক্তদের আইনজীবীদের সঙ্গেও কথা বলেছেন দক্ষিণ ২৪ পরগনার জেলা বিচারক রবীন্দ্রনাথ সামন্ত। আদালত সূত্রের খবর, ওই আইনজীবীরা মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য জেলা বিচারককে আশ্বাস দিয়েছেন। মঙ্গলবার সংশোধনাগারে গিয়ে অনশনকারী বন্দিদের সঙ্গে দেখাও করেছিলেন জেলা বিচারক।
মামলার দ্রুত নিষ্পত্তির পাশাপাশি পরিবারের লোকজনের সঙ্গে দেখা করতে দেওয়ার দাবি রয়েছে বন্দিদের একাংশের। তাঁদের অভিযোগ, বারুইপুর সংশোধনাগারে টেলিফোন বুথ না থাকায় পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ বিছিন্ন হয়ে গিয়েছে। অভিযোগ, তার সঙ্গে এখন যুক্ত হয়েছে পরিবারের লোকজনের সঙ্গে দেখা করতে না দেওয়া। সে বিষয়ে কারা দফতরের কাছে আবেদন জানিয়েছেন বন্দিরা। যদিও ওই অভিযোগ খারিজ করেছে কারা দফতর।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy