রজনীশের মৃত্যুর মামলা
নিজস্ব সংবাদদাতা
তরুণ ক্রিকেটার রজনীশ পটেলের মৃত্যু হয়েছিল ১১ বছর আগে। তার মৃত্যুর কারণ ভুল চিকিত্সা এই অভিযোগে মামলা হয়। সেই মামলার রায় জীবদ্দশায় শুনে যেতে পারবেন কি না, তা নিয়ে মঙ্গলবার আদালতে সংশয় জানান রজনীশের বাবা-মা। মামলার দ্রুত নিষ্পত্তি চেয়ে আলিপুরের মুখ্য বিচারবিভাগীয় ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আবেদন করেন রজনীশের বাবা মনোজ পটেল। এই মামলায় ৪২ জন সাক্ষীর মধ্যে মাত্র ২১ জনের সাক্ষ্য শেষ হয়েছে। ২২ নম্বর সাক্ষী, মেডিক্যালের ফরেন্সিক বিভাগের প্রাক্তন প্রধান অজয়কুমার গুপ্ত সাক্ষ্য দিচ্ছেন প্রায় তিন বছর ধরে। বিচারক সঞ্জীব দারুকা-র এজলাসে মঙ্গলবারও তিনি সাক্ষ্য দেন। তাঁর সাক্ষ্য এখনও অসমাপ্ত। আদালত সূত্রের খবর, অজয়বাবুকে জেরা করতে সময় লেগেছে বলেই তাঁদের জীবদ্দশায় বিচারের রায় হওয়া নিয়ে সংশয় রয়েছে রজনীশের বাবা-মার। সরকারি আইনজীবী নবকুমার ঘোষ জানান, ২০০৩ সালে খেলতে গিয়ে জখম হয়ে মৃত্যু হয় রজনীশের। ওই ঘটনায় এসএসকেএমের পাঁচ চিকিত্সক দিলীপকুমার মজুমদার, শৌভিক বর্ধন, নির্মাল্য বসু, সন্দীপকুমার মান্না ও জয়ন্ত মণ্ডলের বিচার চলছে।
কারচুপি রুখতে
ট্যাক্সির মিটারে কারচুপি রুখতে ৩০০০ টাকা জরিমানার ব্যবস্থা করেছিল রাজ্য পরিবহণ দফতর। তাতে ফল মিলেছে বলে দাবি পরিবহণ কর্তাদের। দফতর সূত্রের খবর, গত দু’তিন মাসে ট্যাক্সির মিটারে কারচুপি রোখার অভিযান চালিয়ে জরিমানা বাবদ ৯ লক্ষ টাকা আয় হয়েছে। এ ছাড়া, নতুন ভাড়া অনুযায়ী ট্যাক্সির মিটার সংশোধন করার (ক্যালিব্রেশন) কাজও ৯৩ শতাংশ হয়ে গিয়েছে বলে দাবি পরিবহণ কর্তাদের। এক কর্তার কথায়, “রাজ্যে মোট ১৮ হাজার ৬০০ ট্যাক্সি রয়েছে। তার মধ্যে ১৭ হাজার ২৭৪টি ট্যাক্সির মিটারের ক্যালিব্রেশন হয়ে গিয়েছে।”
ভেসে যায় আদরের নৌকো। মঙ্গলবার, শহরে। ছবি: দেবস্মিতা চক্রবর্তী।
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy