সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কোচবিহার জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের উপর। কোচবিহার জেলা তৃণমূলের সভাপতি পার্থপ্রতিম রায়, কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যানরবীন্দ্রনাথ ঘোষ ও দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহর পারস্পরিক দ্বন্দ্ব নিয়ে তিন জনকেই নেত্রীর ভর্ৎসনা মুখে পড়তে হয়।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফাইল চিত্র
বিজেপি, সিপিএম এবং কংগ্রেসকে তিনি রুখে দেবেন। কিন্তু দলীয় নেতারা যেন নিজেদের মধ্যে ঝগড়া না করেন। তৃণমূলের রাজ্য কমিটির বৈঠকে হাজির নেতাদের এই বার্তাই দিলেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকে বেশ কয়েকটি জেলার নেতাদের কাজকর্মে তীব্র উষ্মা প্রকাশ করেন তিনি।
সবচেয়ে বেশি ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন কোচবিহার জেলা তৃণমূল নেতৃত্বের উপর। কোচবিহার জেলা তৃণমূলের সভাপতি পার্থপ্রতিম রায়, কোচবিহার পুরসভার চেয়ারম্যানরবীন্দ্রনাথ ঘোষ ও দিনহাটার বিধায়ক উদয়ন গুহর পারস্পরিক দ্বন্দ্ব নিয়ে তিন জনকেই নেত্রীর ভর্ৎসনা মুখে পড়তে হয়।
এ ছাড়াও পূর্ব মেদিনীপুর জেলা তৃণমূল সভাপতি তুষারকান্তি মণ্ডল, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা তৃণমূল সভাপতি সুজয় হাজরা ও আলিপুরদুয়ার জেলার নেতা মৃদুল গোস্বামীর কাজ নিয়েও বৈঠকে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন মমতা।
কারও নাম না করলেও মমতা বলেন, “যদি তৃণমূলের কোনও সাংসদ সহযোগী দল বা তাদের কোনও শাখা সংগঠনের মঞ্চে যান, তা হলে যেন লোকসভার দলনেতা সুদীপ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুমতি নিয়ে যান।”
পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় মানস ভুঁইয়া, অমূল্য মাইতির কাজ নিয়েও নিজের মতামত বৈঠকে জানিয়েছেন মমতা। একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘আমি বিজেপি, সিপিএম, কংগ্রেসকে রুখে দেব। আপনারা নিজেদের মধ্যে ঝগড়া করবেন না।’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘যাঁরা মাটি থেকে খেটে উঠে রাজনীতি করছেন, তাঁদের নিয়ে সমস্যা নেই। যাঁরা হেলিকপ্টার থেকে নেমে রাজনীতি করতে এসেছেন, তাঁরাই বলছেন, আজ একে সরাতে হবে, কাল ওকে সরাতে হবে।’’
Or
By continuing, you agree to our terms of use
and acknowledge our privacy policy
We will send you a One Time Password on this mobile number or email id
Or Continue with
By proceeding you agree with our Terms of service & Privacy Policy